cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গত সোমবার সঞ্চয়পত্রের সুদহার কমানো হয়েছে, যা দেশের অবসরপ্রাপ্ত ও বয়স্ক জনগোষ্ঠীর জন্য বড় ধাক্কা। কারণ, তাদের মাসিক আয় অধিকাংশই সঞ্চয়পত্রের সুদ থেকে চলে। ফলে আয় কমে গেলে খরচ কমানোর চাপ বাড়ে, যা বিশেষ করে উচ্চ মূল্যস্ফীতির সময়ে অনেকের জন্য বড় সমস্যা।
সাংবাদিক আফসান চৌধুরীর ফেসবুক পোস্টে দেখা যায়, তিনি বলেন, ‘সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানো আমার জন্য বড় আঘাত। আমাদের মতো সাধারণ মানুষের আয় সংকুচিত হচ্ছে, আর মন্ত্রীরা তা বুঝবে কীভাবে।’ অনলাইনে অনেকেই এ সিদ্ধান্তের বিরূপ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
বাংলাদেশে ব্যক্তিগত আর্থিক ব্যবস্থাপনার প্রতি সচেতনতা কম, আর পেনশন ও বিমা প্রকল্প ব্যাপক জনপ্রিয় নয়। সরকারি-বেসরকারি খাতের নীচের স্তরের কর্মীদের বেতন মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বাড়েনি, ফলে সংসারের খরচ মেটানোই বড় চ্যালেঞ্জ।
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে, আর ভাঙানোর হার বেড়েছে, যা নির্দেশ করে মানুষের আয় কমে খরচ বেশি হচ্ছে। দেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনে অনিশ্চয়তা বাড়ছে।
উন্নয়নশীল অনেক দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির সময় দারিদ্র্য বিমোচনে নগদ সহায়তা কর্মসূচি চালানো হয়, কিন্তু বাংলাদেশে তেমন কার্যকর ব্যবস্থা নেই। তাই অধিকাংশ মানুষ এখনও সঞ্চয়পত্রের ওপর নির্ভরশীল।
সরকার সঞ্চয়পত্রের সুদহার নিয়ন্ত্রণ করলেও মূল্যস্ফীতি কমানো, পার্সোনাল ফাইন্যান্স সচেতনতা বৃদ্ধি এবং আর্থিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি। না হলে সাধারণ মানুষের দুরবস্থা অব্যাহত থাকবে।