cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছে, যেখানে বলা হয়েছে, ওয়াকফ বোর্ড এবং কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কমিটির সব সদস্যকে মুসলিম হতে হবে। একমাত্র ব্যতিক্রম হবে পদের বদলে বোর্ডের সদস্যপদ পাওয়া সদস্যরা, অর্থাৎ সরকারি কর্মকর্তা বা অন্য কোনো পক্ষের প্রতিনিধিরা, যারা তাদের পদ অনুযায়ী বোর্ডের সদস্যপদ পান।
শীর্ষ আদালত আরও স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, যে সব সম্পত্তি ইতিমধ্যে ওয়াকফ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, তা নিয়ে আপাতত কোনো পরিবর্তন করা যাবে না। আদালত বুধবার ওয়াকফ আইন নিয়ে শুনানি চলাকালীন কেন্দ্রের আইন নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তোলে। বিশেষত, ওয়াকফ বোর্ডের ২২ সদস্যের মধ্যে মাত্র ৮ জন কেন মুসলিম, এই প্রশ্ন তোলা হয়।
এই বিষয়ে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা এবং প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার মধ্যে এক রকমের তর্কবিতর্ক শুরু হয়। প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না সাফ জানিয়ে দেন, আদালতে যখন বসে থাকেন, তখন ধর্ম বিষয়ক কোনো পক্ষপাতিত্ব থাকে না। তিনি মন্তব্য করেন, “আমাদের কাছে সবপক্ষই সমান।” এরপর তিনি জিজ্ঞাসা করেন, “আপনি কি বলতে চাইছেন, হিন্দুদের ধর্মীয় ট্রাস্টে মুসলিমদের জায়গা হবে?”
এদিনই রায় দেওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও, মেহতা আরও একদিন সময় চেয়ে আবেদন করেন, যাতে সরকারের বক্তব্য আরও একদিন শোনা যায়। প্রধান বিচারপতি তার আবেদন মঞ্জুর করেন এবং বৃহস্পতিবার আবারও সরকারের বক্তব্য শোনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এছাড়া, আদালত পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছে, ওয়াকফ হিসেবে চিহ্নিত কোনও সম্পত্তিতে সংশোধিত ওয়াকফ আইন নিয়ে শুনানির সময় কোনো পরিবর্তন করা যাবে না। এই নির্দেশনা এমন সম্পত্তিগুলোর জন্য প্রযোজ্য, যেগুলি ওয়াকফ হিসেবে দান করা হয়েছে বা ওয়াকফ চুক্তির অধীনে রয়েছে।
আইনের অধীনে, কোনো সম্পত্তি যদি ওয়াকফ হিসেবে চিহ্নিত হয়, তা নিয়ে তদন্ত চলাকালীন, সংশ্লিষ্ট সম্পত্তিকে ওয়াকফ হিসেবে গণ্য করা যাবে না বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে, আদালত স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, এখনই এই নির্দেশ কার্যকর হবে না।