cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও যুক্তরাষ্ট্রে স্টুডেন্ট ও অন্যান্য ভিসা আবেদনকারীদের সোশ্যাল মিডিয়া কার্যক্রমের উপর গভীর মনিটরিং চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এই পদক্ষেপটি বিশেষভাবে বিদেশি নাগরিকদের, বিশেষ করে মার্কিন ও ইসরায়েলি প্রশাসনের সমালোচকদের প্রবেশ ঠেকাতে নেওয়া হচ্ছে।
নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়, রুবিও ২৫ মার্চ কূটনৈতিক মিশনে পাঠানো এক বার্তায় এই নির্দেশনা দেন। এই নির্দেশনা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ সই করার নয় সপ্তাহ পর আসে, যার মাধ্যমে কিছু বিদেশি নাগরিককে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। এই আদেশে বলা হয়েছিল, যারা “মার্কিন নাগরিক, সংস্কৃতি, সরকার বা প্রতিষ্ঠানের প্রতি বৈরী মনোভাব” পোষণ করে, তাদেরকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
রুবিওর নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, কিছু শিক্ষার্থীর ভিসার আবেদন প্রতারণা প্রতিরোধ ইউনিটের কাছে পাঠানো হবে, যাতে তারা আবেদনকারীদের সোশ্যাল মিডিয়া কার্যক্রম বিশ্লেষণ করতে পারে। যদি কোন ব্যক্তি যুক্তরাষ্ট্র বিরোধী বা ইহুদিবিরোধী মনোভাব প্রকাশ করে, তবে তাকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
এই ইউনিট সাধারণত দূতাবাস বা কনস্যুলেটের কনস্যুলার শাখার অংশ, যা ভিসা আবেদনকারীদের স্ক্রিনিং করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বার্তায় কূটনীতিকদের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যেসব আবেদনকারীর সোশ্যাল মিডিয়া কার্যক্রম সন্দেহজনক, তাদের ভিসা বাতিল করা হতে পারে। এর মধ্যে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা হবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত বা সহানুভূতিশীল আবেদনকারীদের প্রতি।
রুবিও আরও বলেন, “আমরা আমাদের দেশে এমন কাউকে চাই না, যারা অপরাধ করবে বা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে উঠবে। বিশেষ করে যারা অতিথি হয়ে আসে, তাদের আচরণ খুব গুরুত্বপূর্ণ।”
এছাড়া, ৭ অক্টোবর ২০২৩ থেকে ৩১ আগস্ট ২০২৪-এর মধ্যে যেসব শিক্ষার্থী বা এক্সচেঞ্জ ভিসা পেয়েছে এবং তাদের ভিসা বাতিল করা হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রেও অতিরিক্ত নজরদারি করা হবে। এই পদক্ষেপের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, যুদ্ধ চলাকালে যারা ফিলিস্তিনিদের সমর্থন জানিয়েছে, তাদের আবেদন বাতিল করা।