cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গাজীপুরে আটকের পর থানা থেকে আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল সিকদারকে (৩৮) ছাড়িয়ে নিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। গতকাল শুক্রবার রাতে গাজীপুরের জয়দেবপুর থানায় নেতা-কর্মীরা জমায়েত হন। তবে শেষ পর্যন্ত তাকে ছাড়েনি পুলিশ।
গ্রেপ্তার শফিকুল সিকদারের বাড়ি গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের বিকেবাড়ি এলাকায়। শফিকুল ওই ইউনিয়নের মৃত নুরুল হকের ছেলে। তিনি মির্জাপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
২০২৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর মির্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্ববায়ক মো. এনামুল হক স্বাক্ষরিত ও অনুমোদিত মির্জাপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ কমিটির তালিকায় ২৩ নম্বর ক্রমিকে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে মো. শফিকুল সিকদারের নাম আছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জয়দেবপুর থানায় করা একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ভাওয়াল মির্জাপুর বাজার এলাকা থেকে শফিকুল সিকদারকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের পর শফিকুলকে থানায় নিয়ে গেলে রাত ৮টার দিকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে থানার সামনে হাজির হন স্থানীয় জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
পরে তাদের মধ্য থেকে কয়েকজন নেতা-কর্মী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কাছে গিয়ে গ্রেপ্তার শফিকুলকে তাঁদের লোক দাবি করে ছেড়ে দেয়ার তদবির করেন। এ নিয়ে থানার পুলিশ সদস্য ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে জয়দেবপুর থানা ঘেরাও করে অবস্থান নেন জামায়াতের কয়েক শ নেতা-কর্মী। তাঁদের দাবি, নির্দোষ শফিকুল সিকদারকে থানাহেফাজত থেকে মুক্তি দিতে হবে।
এ বিষয়ে গাজীপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘গ্রেপ্তার শফিকুল সিকদার ২০১৮ সালের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০১৮ সালের পর তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। পরে তিনি জামায়াতের ফরম পূরণ করে আমাদের রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, অন্য একটি দলের নেতারা তাকে (শফিকুল) দলে যোগ দেয়ার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। তাদের দলে যোগ না দেয়ার কারণে তারা তাকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছেন। এ কারণে তার বিষয়ে কথা বলার জন্য জামায়াতের নেতা-কর্মীরা থানায় গিয়েছিলেন।
জয়দেবপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবদুস সেলিম গণমাধ্যমকে বলেন, শফিকুল সিকদারের নামে নিয়মিত (রাজনৈতিক) মামলা আছে। জামায়াতের নেতা-কর্মীরা তাকে ছাড়িয়ে নিতে চেষ্টা করেছিলেন, তবে তাকে ছাড়া হয়নি। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।