cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
নাটোর সদর উপজেলায় বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধরের ৭দিন পর সাইদুর রহমান (৫০) নামে এক ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতির মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় অভিযোগের তীর উঠেছে জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি কাবির হোসেন কাঙ্গালের দিকে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। যদিও এই ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত থানায় কোন অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। নিহত সাইদুর রহমান বাবু সদর উপজেলার দরাপপুর গ্রামের মৃত মতিন মাস্টারের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন সাইদুর রহমান ও তার ভাই শহিদুল ইসলাম নান্নুর বাড়িতে হামলা হয়। তখন থেকে তিনি ও তার তিন ভাই আত্মগোপনে ছিলেন। নিহতের স্বজনদের অভিযোগ, পূর্ব বিরোধের জেরে গত ৩০ অক্টোবর দুপুর ১২টার দিকে কাবির হোসেন কাঙ্গালের সহযোগীরা সাইদুর রহমান বাবুকে নাটোর শহর থেকে গাড়িতে উঠিয়ে নেয়। পরে তাকে সদর উপজেলার দরাপপুর বাজারে কাঙ্গালের অফিসে নিয়ে গিয়ে এক দফা পেটানো হয়। পরে তাকে বাইরে নিয়ে গিয়ে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে পুনরায় লোহার রড ও লাঠি দিয়ে পেটানো হয়। পরে গুরুত্বর আহত অবস্থায় বাবুকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে নেওয়া হয়। এরই এক পর্যায়ে বুধবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তিনি সেখানে মৃত্যুবরণ করেন।
এদিকে, স্থানীয় বিএনপি কর্মীরা দাবি করে জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাবুর নেতৃত্বে বিএনপি নেতা কাবির হোসেন কাঙ্গালের ব্যবসায়িক অফিস ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। এই ঘটনার জেরেই আওয়ামী লীগের কর্মীকে মারপিটের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। এছাড়া আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যুবলীগ নেতা বাবু বিএনপির অনেক নেতাকর্মীকে নির্যাতন চালায়।
সাইদুরের ভাই শহিদুল ইসলাম নান্নুর দাবি, তার ছোট ভাইকে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা পরিকল্পিতভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছেন। নিরাপত্তার স্বার্থে এখনো আত্মগোপনে আছেন তিনি।
ঘটনার সাথে জড়িত নয় দাবি করে অভিযুক্ত জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি কাবির হোসেন কাঙ্গাল জানান, আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম না। ঘটনাটি শোনার পর ঘটনাস্থলে গিয়ে আমি তাকে আহত অবস্থায় ভ্যানে তুলে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি। রাজনৈতিকভাবে আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে একটি পক্ষ। এছাড়া আমি বিভিন্ন সময় রোগীর খোঁজ খবর নিয়েছি। যতটা জানি তিনি দীর্ঘদিন থেকে শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন।
নাটোর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুর রহমান জানান, এই ঘটনায় এখনও কেউ অভিযোগ দায়ের করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।