cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
কলকাতা নাইট রাইডার্স এবারের আইপিএলে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে। ১১ ম্যাচ খেলে আটটিতে জয় তুলে নিয়ে ইতোমধ্যে প্লে-অফ অনেকটায় নিশ্চিত করে ফেলেছে শাহরুখ খানের দল। নিজেদের ১১তম ম্যাচে লখনউকে রানের ব্যবধানে হারিয়েছে কলকাতা।
গত বছর চেন্নাইয়ে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের কাছে ৮১ রানে হেরেছিল লখনউ। এতদিন এটাই ছিল আইপিএলে তাদের সবচেয়ে বড় হার। এবার ব্যাটারদের ব্যর্থতায় সেটা ছাপিয়ে গেলো দলটি।
ফিল সল্ট ও নারিন কলকাতাকে দারুণ শুরু এনে দেন। ৬১ রানের জুটি গড়ে নাভিন উল হকের শিকার হন সল্ট, ১৪ বলে ৫ চার ও ১ ছয়ে তিনি করেন ৩২ রান। এরপর আঙ্ক্রিশ রাঘুবংশীকে নিয়ে ৭৯ রানের জুটি গড়ে থামেন নারিন। ৩৯ বলে ৬ চার ও ৭ ছয়ে ৮১ রান করে থামেন উইন্ডিজ তারকা। রাঘুবংশী তার ইনিংস ৩২ রানের বেশি নিতে পারেননি।
পরের দিকে শ্রেয়াস আইয়ার ১৫ বলে ২৩ রান ও রমনদীপ সিংয়ের ৬ বলে ২৫ রানে ভর করে ৬ উইকেটে ২৩৫ রানের বড় সংগ্রহ করে কলকাতা। লখনউর মাঠে এটাই সর্বোচ্চ স্কোর। নাভিন উল হক লখনউর পক্ষে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন।
লক্ষ্যে নেমে দ্বিতীয় ওভারে আরশিন কুলকার্নিকে হারায় লখনউ। মিচেল স্টার্কের বলে রমনদীপের দুর্দান্ত ক্যাচ হন তিনি। তারপর মার্কাস স্টয়নিসকে নিয়ে লোকেশ রাহুলের জুটিতে লড়াইয়ে টিকে ছিল স্বাগতিকরা। ৫০ রানে এই জুটি ভাঙার পর আর কেউ প্রতিরোধ গড়তে পারেননি। রাহুল ২৫ রানে আউট হলে লড়াই থেকে ছিটকে যায় লখনউ। স্টয়নিস সর্বোচ্চ ৩৬ রানে আন্দ্রে রাসেলের শিকার হন।
হার্ষিত রানা ও বরুণ চক্রবর্ত্তী তিনটি করে উইকেট নিয়ে লখনউকে ১৩৭ রানে গুটিয়ে দিতে অবদান রাখেন। ১৬.১ ওভারে অলআউট হয় স্বাগতিক দল। স্টয়নিসের পাশাপাশি নিকোলাস পুরানের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট নেন রাসেল।
নারিন একটি উইকেট পেলেও চার ওভারে মাত্র ২২ রান দেন। অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করে ম্যাচসেরা হয়েছেন তিনি। রাসেলের পর কলকাতার জার্সিতে আইপিএলে যৌথভাবে সবচেয়ে বেশি ১৫ বার ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হলেন নারিন।