cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
রাজধানীর বেইলি রোডের আগুনের ঘটনার সূত্রপাত গ্যাস সিলিন্ডার থেকে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি বলে জানিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া। তিনি বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ১৫টির বেশি আলামত সংগ্রহ করেছে সিআইডির ফরেনসিক টিম। সেগুলো পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই স্পষ্ট হবে আগুনের নেপথ্যে কী ছিল কারণ।
তিনি জানান, ঘটনাস্থল থেকে ১৫টির বেশি আলামত সংগ্রহ করেছে সিআইডি’র ফরেনসিক টিম। সেগুলো পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই স্পষ্ট হবে আগুনের নেপথ্যে কী ছিল কারণ। তবে অগ্নিকাণ্ডটি গ্যাস সিলিন্ডার থেকে সূত্রপাতের সম্ভাবনাই বেশি বলে মনে করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দুপুরে মালিবাগ সিআইডি সদর দফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ফায়ার সার্ভিস যখন সমস্ত কাজ শেষ করেছে, আগুন নিভিয়েছে তখন সিআইডি’র একাধিক টিম সেখানে কাজ করেছে। সেখানে সিআইডি’র ফরেনসিক টিম, ডিএনএ টিম ও কেমিক্যাল টিম কাজ করেছে। বেশ আলামত সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে। দুই এক দিনের মধ্যেই রিপোর্ট পাওয়া যাবে আগুনের কারণ কী।
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা যেটা জানতে পেরেছি, গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাতের সম্ভাবনাই বেশি। কেমিকেল আলামতও টেস্ট করা হচ্ছে। এটার কারণ হচ্ছে সেখানে বিস্ফোরক জাতীয় কিছু ছিল কি-না। আলামত পরীক্ষার প্রতিবেদনের অপেক্ষায় আছি। রিপোর্ট পেলেই নিশ্চিত হবে আগুনের কারণ।
উল্লেখ্য, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাত পৌন দশটার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে আগুন লাগে। রাত ৯ টা ৫০ মিনিটে খবর পেয়ে দুই ঘন্টার মধ্যে ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। তবে এই ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ১২ জন।
এ ঘটনায় স্বরাষ্ট্র সুরক্ষা সচিবের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। কমিটিতে পুলিশ, রাজউক, ফায়ার সার্ভিস, বুয়েট ও ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের প্রতিনিধি রাখতে বলা হয়েছে। এই কমিটি চার মাসের মধ্যে বেইলি রোডে আগুনের কারণ অনুসন্ধান করবে এবং কারা এর জন্য দায়ী তা খুঁজে বের করবে। এছাড়া রাজধানীর ভবনগুলোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রতিরোধে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা কেমন হবে তার সুপারিশ করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করবে।