cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মিয়ানমারে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের সঙ্গে জান্তা বাহিনীর চলমান সংঘাতের মধ্যেই নতুন করে নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু করেছে দেশটির সেনা সরকার। এক প্রতিবেদনে মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজ জানিয়েছে, চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে সামরিক বাহিনী পরিচালিত সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রী কো কো কো’কে দেশটির নির্বাচন কমিশনের প্রধান করেছেন জান্তাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইং। গত বুধবার থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছেন কো কো।
ইরাবতী তার প্রতিবেদনে জানায়, বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জান্তা সরকারের অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রী মিন্ট কায়াইং এবং মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে সাম্প্রতিক জনশুমারি বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরার পাশাপাশি এ বিষয়ক একটি খসড়া প্রতিবেদনও উপস্থাপন করেন।
সামরিক বাহিনীর পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, মিয়ানমারে জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা ছিল অক্টোবরের মধ্যে।
এর আগে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন জান্তাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইং। সেই বৈঠকে তিনি বলেন, দেশের ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার কাজ এগিয়ে চলছে এবং তা শিগগিরই শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ‘সত্যিকার গণতান্ত্রিক নির্বাচন’ আয়োজনের জন্য জাতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ ২০২০ সালের জাতীয় নির্বাচনে ভূমিধস জয় পেয়ে সরকার গঠন করেছিল মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি। কিন্তু সেই নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে সামরিক বাহিনী। সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইং এই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
২০২৩ সালের অক্টোবরের শেষ দিক থেকে মিয়ানমারের বিভিন্ন প্রদেশে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণ শুরু করে মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর জোট পিপলস ডেমোক্রেটিক ফোর্স (পিডিএফ)। পিডিএমভুক্ত তিন গোষ্ঠী ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএ), আরাকান আর্মি (এএ) এবং তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (টিএনএলএ) এই সংঘাতে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এই তিন গোষ্ঠী একত্রে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স নামেও পরিচিত।
গত প্রায় চার মাসের সংঘাতে মিয়ানমারের অন্তত ৪০টি শহর এবং গুরুত্বপূর্ণ শান প্রদেশসহ অন্তত ৫টি প্রদেশ দখল করে নিয়েছে পিডিএফ। অতি সম্প্রতি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইন প্রদেশ দখলের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে আরাকান আর্মি।