cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় গণহত্যা চালানোর অভিযোগ এনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) আবেদন জানিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই মামলার রায় ঘোষণা হবে আজ।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) রায় ঘোষণার মাধ্যমে নিজেদের সিদ্ধান্ত জানাবেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে ১৭ সদস্যের বিচারক প্যানেল। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে এই শুনানি শুরু হওয়ার কথা রয়েছে; চলবে প্রায় এক ঘণ্টা। সংস্থাটির এক্স অ্যাকাউন্টে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
ভারতের ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন
তবে, দক্ষিণ আফ্রিকার মামলায় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মূল যে অভিযোগ, অর্থাৎ, গাজায় গণহত্যা হয়েছে কি না সে বিষয়ে আজ কোনো সিদ্ধান্ত জানাবে না আন্তর্জাতিক আদালত। আপাতত, গাজায় সংঘাত বন্ধে জরুরি হস্তক্ষেপের যে আবেদন জানিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা, সেদিকেই নজর দেওয়া হচ্ছে।
গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মতে, গত দুই মাস ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে অবরুদ্ধ উপত্যাকাটির বেশিরভাগ বাসযোগ্য এলাকা ধ্বংস হয়ে গেছে এবং প্রায় ২৬ হাজার নিরপরাধ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক আদালতের কাছে মামলাটি সরাসরি খারিজ করার দাবি জানিয়েছে ইসরায়েল। গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি সরকারের এক মুখপাত্র বলেছেন, তারা আশা করছেন, জাতিসংঘের শীর্ষ আদালত এই ‘মিথ্যা’ অভিযোগগুলো ছুড়ে ফেলবে।
এদিকে গাজায় ইসরায়েলি বর্বর আগ্রাসন এখনও থামার নাম নেই। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে ২৪টিরও বেশি হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা। এতে প্রাণ হারিয়েছে ২০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন অন্তত ৩৭০ জন।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়েছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।’
মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ২৫ হাজার ৯০০ ছাড়িয়ে গেছে। বর্বর এই আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত আহত হয়েছেন ৬৪ হাজার ১১০ জন।
জাতিসংঘের সংস্থাগুলো বলছে, ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় ইতোমধ্যে অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটির ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে, বাস্তুচ্যুত হয়েছেন সেখানকার প্রায় ৮৫ শতাংশ বাসিন্দা।