cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বিদেশি শিক্ষার্থী ও অভিবাসীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় চরম আকারের আবাসন সংকটে ভুগছে উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডা। আর তাই চলতি বছর থেকেই বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রবেশে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করছে দেশটির সরকার। এমনকি বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করে দেশটিতে অবস্থান করছেন, তাদেরকেও কাজের অনুমোদনপত্র (ওয়ার্ক পারমিট) দেয়া হচ্ছে না। খবর রয়টার্স।
দেশটিতে আবাসন সংকট কমাতে বিদেশি শিক্ষার্থী কমাতে চায় কানাডার সরকার। সেই লক্ষ্যে বিদেশি শিক্ষার্থীদের কাজের এবং পড়াশোনার অনুমোদনের উপর নতুন বিধিনিষেধ ঘোষণা করা হয়েছে।
স্থানীয় সময় সোমবার কানাডার অভিবাসন মন্ত্রী মার্ক মিলার জানান, আগামী দুই বছরের মধ্যে কানাডায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ৩৫ শতাংশ কমাতে চান তারা। সেই লক্ষ্যে দেশটির লিবারেল সরকার ছাত্র ভিসার উপর অস্থায়ী, দুই বছরের বিধিনিষেধ চালু করবে বলে জানান তিনি।
অস্থায়ী এই বিধিনিষেধের ফলে চলতি বছর দেশটিতে প্রায় তিন লাখ ৬৪ হাজার ভিসা ইস্যু হবে যা আগের বছরের তুলনায় ৩৫ শতাংশ কম।
যা আছে অস্থায়ী বিধি-নিষেধে
কানাডার সরকারের নতুন এই অস্থায়ী বিধিনিষেধের মাধ্যমে স্নাতকোত্তর ওয়ার্ক পারমিটের সীমাও নির্ধারণ করা হবে। অর্থাৎ আগে স্নাতক সম্পন্ন হলেই সহজেই কাজের অনুমোদন দিত দেশটির সরকার। যা দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের জন্য একটি সহজ পথ হিসাবে দেখা হত।
কিন্তু এবার কঠোর বিধিনিষেধের কারণে বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করে দেশটিতে অবস্থান করছেন, তাদেরকেও কাজের অনুমোদনপত্র (ওয়ার্ক পারমিট) দেয়া হচ্ছে না।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর বা পোস্ট-ডক্টরেট করছেন, মেডিসিন এবং আইনের মতো বিষয়ে পড়াশোনা করছেন কেবল তারাই তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিটের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন দেশটিতে। এতে করে বিদেশি শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ তাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে বাধ্য হবে।
এছাড়া পাবলিক কলেজ-প্রাইভেট পার্টনারশিপ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্নকারী বিদেশি শিক্ষার্থীদের ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু বন্ধ করা হয়েছে বলে জানায় দেশটির অভিবাসন মন্ত্রী।
নতুন আইন অনুযায়ী দেশটিতে স্নাতক এবং কলেজ প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের স্বামী/স্ত্রীরা আর সে দেশে যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না অর্থাৎ তাদের সাথে নেয়া যাবে না।
অতিরিক্ত অভিবাসীদের কারণে আবাসন, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য পরিষেবা খাতেও চাপ বাড়ছে। বিদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে দেশটিতে ভাড়া বেড়েছে কয়েকগুণ। স্ট্যাটস্ক্যান অনুসারে, ডিসেম্বরে, কানাডায় এক বছরের আগের তুলনায় বাসা ভাড়া ৭ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। অস্থায়ী এই বিধিনিষেধের কারণে দুই বছরের মধ্যে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে পরিবর্তন আসবে বলে করছে দেশটির সরকার।