cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা আট হাজার ছাড়িয়েছে। নিহত এসব ফিলিস্তিনির মধ্যে অর্ধেকই নারী ও শিশু।
গত ৭ অক্টোবর থেকে চলমান ইসরায়েল-হামাসের মধ্যকার এই সংঘাতে বর্তমানে গাজায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে আট হাজার পাঁচ জনে। যাদের মধ্যে অন্তত তিন হাজারেরও বেশি শিশুসহ অপ্রাপ্তবয়স্ক রয়েছেন।
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর দাবি, গাজায় তাদের সেনারা স্থল অভিযান চালাচ্ছে এবং তারা এখনও ওই ভূখণ্ডে অবস্থান করছে।
তবে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসেম ব্রিগেডস জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় প্রবেশ করা ইসরায়েলি সেনাদের বিরুদ্ধে তাদের যোদ্ধারা তীব্র লড়াইয়ে লিপ্ত হয়েছে। গতকাল রোববার এক বিবৃতিতে আল-কাসেম ব্রিগেডস জানিয়েছে, ‘গাজার উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে মেশিন গান এবং ট্যাংক বিধ্বংসী অস্ত্র নিয়ে ইসরায়েলি দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে আমাদের যোদ্ধারা তীব্র লড়াই করছে।’
এদিকে, চলমান এই সংঘাতে বিপুল সংখ্যক শিশুর প্রাণহানিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বেসরকারি সংস্থা সেভ দ্যা চিলড্রেন। সংস্থাটির দাবি, বিশ্বব্যাপী ২০১৯ সাল থেকে প্রতি বছর যত শিশু নিহত হয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত তার চেয়ে বেশি শিশুর প্রাণহানি হয়েছে।
রোববার সন্ধ্যায়ও গাজার ভেতরে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর তীব্র বিমান হামলা অব্যাহত ছিল। সঙ্গে কামান হামলাও অব্যাহত ছিল। আর ট্যাংক নিয়ে স্থল হামলা চালাচ্ছিল সেনাবাহিনী। তবে হামাস যোদ্ধারা তাদের পাল্টা জবাব দিতে তীব্র লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিল।
গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েল-হামাস সংঘাত সোমবার (৩০ অক্টোবর) ২৪তম দিনে গড়িয়েছে। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে হামলা ও অভিযান চালানোর পর থেকে এ পর্যন্ত ৮ হাজার পাঁচ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আর হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন বলে খবর দিয়েছে বিদেশি গণমাধ্যমগুলো।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু শনিবার রাতে সাংবাদিকদের বলেছেন, আমরা যুদ্ধের দ্বিতীয় পর্যায় শুরু করেছি। এ পর্যায়ে আমাদের লক্ষ্য হলো হামাস ও তাদের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করা। সেই সঙ্গে জিম্মিদেরকে দেশে ফিরিয়ে আনা।
Leave a Reply