cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে গত সোমবার আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েল। ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে পূর্বাঞ্চলে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়। ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে দেশটির উপকূলীয় শহরগুলোর শতশত বাড়ি উড়ে গেছে। এছাড়া দুটি পুরোনো বাঁধ ভেঙে গিয়ে দারনা শহরে ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে।
আর এই বন্যায় দারনা শহর পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ঝড় ও বন্যায় এখন পর্যন্ত মারা গেছেন অন্তত ১১ হাজার ৩০০ জনে। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় প্রশাসনের একজন মন্ত্রী হিশাম চোকিওয়াত বলছেন যে, সাগরে ক্রমাগত আছড়ে পড়ছে লাশের পর লাশ।
শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এপি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিবিয়ার উপকূলীয় শহর দারনায় ভয়াবহ বন্যার ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১ হাজার ৩০০ জনে পৌঁছেছে বলে লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট বৃহস্পতিবার জানিয়েছে। ভারী বৃষ্টিতে দুটি বাঁধ ভেঙে সুনামির মতো ব্যাপক বন্যার পরে নিখোঁজদের অনুসন্ধানেও জোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে, আগে থেকে সতর্কতা জারি করলে হাজারো মানুষের প্রাণ বেঁচে যেত বলে দাবি জাতিসংঘের।
ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েলের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যায় লণ্ডভণ্ড লিবিয়া। দুটি বাঁধ ভেঙে ভেসে গেছে কয়েকটি এলাকা। এখনও নিখোঁজ অনেক মানুষ। সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি বন্দরনগরী দারনায়।
বন্যার পানি সরে যাওয়ার পর দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন। শহরের বেশিরভাগ রাস্তাই বন্ধ হয়ে গেছে। উদ্ধারকারী দল ও ত্রাণ সহায়তার বহর দারনা শহরে প্রবেশে হিমশিম খাচ্ছে।
বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, বন্যার পর দেরনা শহর ভবিষ্যতের জন্য আর বাসযোগ্য থাকবে না। শহরটির অন্তত ৮০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, দারনায় যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে তার বেশিরভাগই এড়ানো যেত। ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের প্রধান পেটেরি তালাস জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেন, যদি স্বাভাবিক কোনও অপারেটিং আবহাওয়া পরিষেবা থাকত, তাহলে তারা সতর্কতা জারি করতে পারত। আর সেটি হলে জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে সক্ষম হতো।
লিবিয়ায় বন্যার ক্ষতি কাটাতে কয়েক কোটি ডলার লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছে বেশকিছু দেশ। এ ছাড়া জরুরী সহায়তায় ২০ লাখ ডলার দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।