cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের প্রতি বলেছেন, ড. ইউনূসের ব্যাপারে বিবৃতি না দিয়ে এক্সপার্ট পাঠান। আমাদের এখানে ল এন্ড অর্ডার আছে। আমাদের দেশের বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীন। তবে কেউ যদি শ্রমিকের টাকা না দেয়, আর মামলা হয় আমাদের কি করার আছে। জুডিশিয়ারি তো স্বাধীন। এই মামলা যাতে না হয় তার জন্য ঘুষ দেয়া হয়।
ড. ইউনূসের বিচার প্রসঙ্গে করা সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকা সফর নিয়ে মঙ্গলবার বিকেলে গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে প্রথানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ছিলো ভিক্ষা চাওয়ার দেশ। এখন আর এই দেশ ভিক্ষা চাওয়ার দেশ নয়। তিনি বলেন, প্রথমবারে গিয়ে ব্রিকসে সদস্য পদ পাবো এমন চিন্তা ছিলো না। ব্রিকস যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন থেকেই পাঁচটি দেশের সরকার প্রধানের সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক ছিলো। ভৌগলিকভাবেই আরও নতুন সদস্য করা হবে। আমার সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন আর গ্রাম নেই। গ্রামেই সব সুবিধা পাচ্ছে। অনলাইনে ব্যবসা করছে।
এসময় তিনি আরও বলেন, ব্রিকস সম্মেলনে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কথা বলি। বাংলাদেশের আথ-সামাজিক বিষয়ে কথা হয়েছে।
গত রোববার প্রধানমন্ত্রী ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ থেকে দেশে ফিরেছেন। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে ২২ থেকে ২৪ আগস্ট জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুই ইনাসিও লুলা দ্য সিলভা জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন। সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তৃতা দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
২৩ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। ব্রিকসের বর্তমান চেয়ারম্যান দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট আয়োজিত ‘রাষ্ট্রীয় ভোজে’ যোগ দেন শেখ হাসিনা। পরদিন ‘ব্রিকস-ফ্রেন্ডস অব ব্রিকস লিডার্স ডায়ালগে’ নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক অব ব্রিকসের সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে বক্তৃতা দেন শেখ হাসিনা।
সম্মেলনের ফাঁকে স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে শেখ হাসিনার সঙ্গে কয়েকটি দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান বৈঠক করেন। পাশাপাশি জোহানেসবার্গে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।
এবারের সম্মেলনে আর্জেন্টিনা, মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ব্রিকস জোটের পূর্ণ সদস্য হওয়ার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এই দেশগুলোর সদস্যপদ ২০২৪ এর জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। নতুন ছয় দেশ নিয়ে ব্রিকসের সদস্য দেশ হতে যাচ্ছে ১১টি।