cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বড়লেখা প্রতিনিধি:
বড়লেখায় রেলওয়ের ভূমির বিভিন্ন প্রজাতির পুরাতন বিশাল বিশাল গাছ বিধি বর্হিভূতভাবে কেটে নিয়ে যাচ্ছে রেললাইন পুন:নির্মাণ কাজের দায়িত্বে থাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে এভাবে রেলের ভূমির গাছ কেটে ফেলায় স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
কোন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভূমির গাছ কাটার প্রয়োজন দেখা দিলে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বনবিভাগে চিঠি দিতে হয়। বনবিভাগ সরেজমিনে পরিদর্শন করে সম্ভাব্যতা যাচাইপূর্বক গাছের মেজারমেন্ট ও মূল্য নির্ধারণ শেষে বিক্রির জন্য টেন্ডার আহ্বান করে। সর্বোচ্চ দরদাতার নিকট গাছ বিক্রির নিয়ম রয়েছে। কিন্তু কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেললাইনের দক্ষিণভাগ রেলস্টেশন হতে শাহবাজপুর রেলস্টেশন পর্যন্ত রেলওয়ের ভূমির পুরাতন গাছ কাটায় নিয়ম অনুসরণের তথ্য মিলেনি।
জানা গেছে, কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেললাইন পুনর্বাসন প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘কালিন্দি রেল নির্মাণ’ কোম্পানী। উক্ত প্রকল্পের পুনর্বাসন কাজে কচ্চপ গতি থাকলেও সম্প্রতি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা রেললাইনের পাশের রেলওয়ের ভূমির বিশাল আকৃতির বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কোন ধরণের আইনি প্রক্রিয়া ছাড়াই কেটে নিয়ে যাচ্ছে। এতে স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
রোববার বিকেলে বড়লেখা পৌরশহরের উত্তর চৌমুহনি এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রেললাইনের পাশের রেলওয়ের ভূমির বিশাল একটি গাছ কাটছেন কয়েকজন গাছ কাটা শ্রমিক। এর আগে কয়েক গজ পেছনে আরেকটি বড় গাছ কেটে পুঁতে রাখা হয়েছে। গাছ কাটায় নিয়োজিত শ্রমিক রিয়াজ উদ্দিন, রুয়েল আহমদ, আল আমিন, আইন উদ্দিন প্রমুখ জানান, রেলের কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন তাদেরকে গিয়ে গাছ কাটাচ্ছেন। রাতে এগুলো ট্রাকে তুলে নিয়ে যাবেন। গাছ কাটার সরকারি অনুমতি নেওয়া আছে কি না এবং গাছগুলো কোথায় নিয়ে যাওয়া হবে জানতে চাইলে শ্রমিকরা রেলওয়ের যে কর্মকর্তা গাছ কাটাচ্ছেন তার নাম কামাল উদ্দিন ও মোবাইল নম্বর দিয়ে জানান, উনিই সবকিছু বলতে পারবেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কামাল উদ্দিন রেলওয়ের কোন কর্মকর্তা-কর্মচারি নন। তিনি রেললাইন পুনর্বাসন প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার।
এ ব্যাপারে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কামাল উদ্দিন জানান, কোম্পানির পিডব্লিউটিই জুয়েল আহমদের নির্দেশে তিনি রেলের ভূমির গাছ কাটাচ্ছেন। সরকারি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমতি আছে কি না জানতে চাইলে বলেন আগে নেননি, এখন নিবেন।
সিলেট বনবিভাগের বড়লেখা রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস জানান, রেলওয়ের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট এলাকার গাছ মেজারমেন্টের জন্য কিছুদিন আগে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় লোকজনের আপত্তির কারণে মেজারমেন্ট সম্ভব হয়নি। এভাবে গাছ কাটা বেআইনি।
Leave a Reply