cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) এর আয়তন বেড়ে হয়েছে প্রায় দ্বিগুণ। সিটি করপোরেশনের সঙ্গে যু’ক্ত হয়েছে বেশকিছু নতুন এলাকা। বেড়েছে ওয়ার্ডসংখ্যাও। এসব বর্ধিত ওয়ার্ডের উন্নয়নের জন্য প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার একটি প্রজেক্ট গ্রহণ করেছে সিসিক। সেই প্রজেক্ট এখন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে রয়েছে।
সিসিক সূত্রে জানা গেছে, সিলেট পৌরসভা থেকে ২০০১ সালে সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) গঠিত হয়। ২৬.৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে যাত্রা শুরু হয় এ সিটি করপোরেশনের। এসব এলাকাকে ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়।
দেশের অন্যান্য সিটি করপোরেশনের তুলনায় সিলেট ছিল বেশ ছোট আয়তনের। ফলে এ সিটির পরিধি বাড়ানোর বিষয়টি আলোচনাতে ছিল। সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ২০১৪ সালের ২২ জুলাই স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সিনিয়র সচিব বরাবরে একটি চিঠি দিয়ে সিসিকের আয়তন বাড়ানোর বিষয়ে আবেদন করেন। ওই বছরের আগস্টে তৎকালীন সিনিয়র সহকারী সচিব সরুজ কুমা’র নাথ সীমানা পরিবর্তন, সম্প্রসারণ এবং সংকোচন বিধি অনুযায়ী তথ্যাদি উল্লেখসহ পুনঃপ্রস্তাব প্রেরণের অনুরোধ করেন। ২০১৫ সালের ২৩ জুন নগরীর বর্তমান আকারের প্রায় ছয়গুণ (১৭৯ বর্গকিলোমিটার) আয়তন বৃদ্ধির একটি প্রস্তাব স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া হয়।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় প্রয়োজনীয় জ’রিপ, মতামতগ্রহণ প্রভৃতি কাজ শেষে ২০২০ সালের ৯ আগস্ট সিসিকের আয়তন বাড়ানোর বিষয়ে গণবি’জ্ঞপ্তি জারি করে জে’লা প্রশাসন। ২০২১ সালের ২৬ জুলাই ঢাকায় প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভায় সিলেট সিটির আয়তন ৩৩ বর্গকিলোমিটার বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন পায়।
এরপর ২০২১ সালের আগস্টে বর্ধিত এলাকাগুলোকে ওয়ার্ডে বিভক্ত করে গণবি’জ্ঞপ্তি জারি করা হয়। আগের ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডের সাথে নতুন ১৫টি ওয়ার্ড মিলে সাধারণ ওয়ার্ড এখন ৪২টি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সিটি করপোরেশনের আয়তন বাড়লেও বর্ধিত এলাকাগুলোতে এখনও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। সিটি করপোরেশনের সুযোগ-সুবিধা থেকে এসব এলাকার বাসিন্দারা এখনও বঞ্চিত। তাদেরকে উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধার আওতায় আনতে গ্রহণ করা হয়েছে একটি বৃহৎ প্রকল্প। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সেই প্রকল্প প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হলেও এখনও তার অনুমোদন মেলেনি।
এ প্রসঙ্গে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘সিলেট সিটির সীমানা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। ২৬.৫০ বর্গ কিলোমিটারের সিলেট সিটির নতুন আকার হয়েছে ৫৯.৫০ বর্গকিলোমিটার। ২৭টি ওয়ার্ড বৃদ্ধি পেয়ে এখন হয়েছে ৪২টি। নিঃস’ন্দেহে সিলেট সিটির জন্য এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।’
মেয়র বলেন, ‘এই পদক্ষেপ স্বার্থক হবে তখনই যখন বর্ধিত এলাকার জনগণ সিটি কর্পোরেশনে অন্তর্ভূক্ত হওয়ার প্রকৃত সুফল পাবেন। বর্ধিত এলাকার উন্নয়নকাজের জন্য গত ৭ ফেব্রুয়ারি আম’রা ৪ হাজার ১৮৯ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের ডিপিপি (ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল) প্রণয়ন করে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করেছি।’
মেয়র আরিফ আশাবাদ প্রকাশ করে বলেন, এই প্রকল্পটি অনুমোদন শেষে বাস্তবায়ন হলে সিলেট সিটির বর্ধিত এলাকার লোকজনের জীবনমানের ব্যাপক উন্নতি ঘটবে।