cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ঈদুল আজহার ছুটি শেষ। আজ মঙ্গলবার থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলো খুলতে শুরু করেছে। তবে প্রতিবছরের মতো ঈদকে কেন্দ্র করে পর্যট’কের দেখা মেলেনি সিলেটের পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে। পর্যট’ক কম রয়েছে উপজে’লার অন্য দুটি পর্যটনকেন্দ্র বিছনাকান্দি ও রাতারগুলেও।
মহামা’রি করো’নার কারণে গত দুই বছর ঈদে পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ছিল। এরপর স্পটগুলো থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল হওয়ার পর ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছিলেন ব্যবসায়ীরা। এর পরপরই সিলেটে হয়েছে ভ’য়াবহ ব’ন্যা। ব’ন্যার কারণে ঈদের আগে থেকেই স্পটগুলোতে ছিল সুনসান নীরবতা। বর্তমানে ব’ন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও পর্যট’কের সংখ্যা সীমিত।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঈদের দ্বিতীয় দিন সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি ও রাতারগুলে পর্যট’কের সংখ্যা ছিল সীমিত। কয়েকটি স্পটে পর্যট’ক থাকলেও তারা ছিল স্থানীয়। এখানকার হোটেল-রিসোর্টের বেশির ভাগই ফাঁকা রয়েছে। বিশাল প্রস্তুতি নিয়ে রাখা পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত পর্যট’ক না আসায় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
যদিও ব্যবসায়ীরা দাবি করছেন, ভ’য়াবহ ব’ন্যার প্রভাব পড়েছে স্পটগুলোতে। ব’ন্যার পর থেকেই এখানে পর্যট’ক একেবারেই কমে গেছে। ব’ন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। তাই যাতে পর্যট’কেরা নির্বিঘ্নে ঘুরতে আসে, সেই আহ্বানও জানিয়েছেন তাঁরা।
জাফলংয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা তরিকুল ইস’লাম বলেন, এবার ঈদে তুলনামূলক পর্যট’ক কম। এর চেয়ে শুক্র-শনিবার পর্যট’ক আরও বেশি আসত। বেচাকেনাও নেই।
জাফলং ফটোগ্রাফার সমিতির সহসভাপতি সুলতান রাজা বলেন, পর্যট’ক কম থাকায় ফটোগ্রাফাররা তেমন রোজগার করতে পারছেন না। যারাই বেড়াতে এসেছে, বেশির ভাগই ছিল স্থানীয়।
কাপড় বিক্রেতা নূর নবী মিয়া বলেন, ‘ঈদে প্রস্তুতি নিয়ে রাখছিলাম। পর্যট’ক একেবারেই কম আসছে। করো’না আর ব’ন্যায় আম’রা ব্যবসায়ীরা একেবারেই বিপাকে। আশা ছিল এবার ভালো বেচাকেনা হবে। মঙ্গলবার থেকে হয়তো পর্যট’ক আরও বাড়তে পারে।’
সোমবার সকালে জাফলংয়ে গিয়ে দেখা যায়, অন্যান্যবারের চাইতে এবার পর্যট’ক কম। সকালের দিকে পর্যট’ক না থাকলেও দুপুরের পর থেকে কিছু পর্যট’ক আসতে শুরু করে। জাফলংয়ে বিকেল পর্যন্ত কয়েক সহস্রাধিক পর্যট’ক এখানে বেড়াতে এসেছে। যারাই আসছে স্বচ্ছ পানি, পাহাড়, পাথর আর ঝরনার সৌন্দর্য উপভোগ করছে।
জাফলং ট্য রিস্ট পু’লিশের ইনচার্জ (ওসি) মো. রতন শেখ জানান, ব’ন্যার প্রভাবে এবারের ঈদে আশানুরূপ পর্যট’ক নেই জাফলংয়ে। যেহেতু ব’ন্যার পানি একেবারেই কমে গেছে, সেহেতু পর্যট’ক আসতে পারে। তাই কোনো অ’প্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, সেই দিক বিবেচনা করে ট্যুরিস্ট পু’লিশ ঈদের দিন থেকেই দায়িত্ব পালন করে আসছে।