cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলের এই ভয়াল বন্যার সময় ধ্বসে পড়েছে এমসি কলেজের ২৫০ বছরের পুরনো টিলা অর্থাৎ অধ্যক্ষের বাংলো সংলগ্ন থেকারের টিলা। অতিবর্ষণের কারণে রোববার টিলাটি ধসে পড়ে।
২৫০ বছর আগে ১৭৭২ সালে এখানে ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টর উইলিয়াম মেইকপেস থেকারের অফিস ছিল। ১৯২১ সালে এখানে মুরারিচাঁদ কলেজের প্রিন্সিপাল-এর বাংলো তৈরী হয়।
জানা গেছে, শুক্রবার দুপুর পৌনে একটার দিকে টিলার ধস শুরু হয়। প্রায় ১০০ ফুট টিলা ভেঙ্গে গাছপালাসহ নিচে চলে গেছে। ধসের ফলে বাংলোর উত্তরদিকে প্রায় ২০/২৫টি গাছ উপড়ে মাটিসহ নিচে চলে গেছে। ধস ঠেকাতে বাংলোতে কলেজের কর্মচারীরা বড় বড় বাঁশ এনে বেড়া দিয়ে চেষ্টা চালায়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি শনিবার বাংলোটি ধসে পড়ে।
রোববার এমসি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. সালেহ আহমদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, শুক্রবার বেলা পৌনে একটার দিকে টিলা ধসের খবর শুনতে পাই। সেদিনই ধস ঠেকাতে বাংলোর টিলায় কলেজের কর্মচারীরা ৪০টি বড় বড় বাঁশ এনে বেড়া দেন। কিন্তু এটি স্থায়ী কোন সমাধান নয়। ইতোমধ্যে এই ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে অবহিত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মোস্তাক আহমদ ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী নজরুল হাকিমসহ আরও অন্যরা এ টিলা পরিদর্শন করেন।
এমসি কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, এটি শুধু সিলেট নয় পুরো দেশের একটি ঐতিহ্য হিসেবে চিহ্নিত। ইতোমধ্যে এই ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে অবহিত করা হয়েছে। এই বাংলো রক্ষায় যা প্রয়োজন সে ধরণের ব্যবস্থা নেয়া দরকার। এই বাংলো রক্ষায় শক্ত পাইলিংসহ আরও নানা ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন।