cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কয়েকদিন থেকে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে বিয়ানীবাজার দিয়ে বয়ে যাওয়া সুরমা-কুশিয়ারা ও সুনাই নদী পানিবৃদ্ধি অব্যহত রয়েছে। কুশিয়ারা ও সুরমা নদী উপচে ও বিভিন্ন ডাইক ভেঙ্গে পানি ঢুকছে লোকালয়ে।
এতে করে বিয়ানীবাজারের আলীনগর, চারখাই, দুবাগ, শেওলা ও কুড়াবাজার ইউপির প্রায় ৯০ ভাগ মানুষ পানিব’ন্দি হয়ে পড়েছেন। এছাড়াও বারইগ্রাম-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের বিভিন্ন এলাকা ডুবে যাওয়ায় সিলেট শহরের যোগাযোগের ক্ষেত্রেও বেগ পোহাতে হচ্ছে জনসাধারণকে।
বিয়ানীবাজার উপজে’লা নির্বাহি কর্মক’র্তা আশিক নুর ইতিমধ্যে ব’ন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন শেষে ব’ন্যার্থ্যদের সাহায্য সরকারি ত্রানের জন্য সরকারের উচ্চ মহলে ব’ন্যার তথ্য প্রদান করেছেন। ইতিমধ্য সরকারি ত্রান ৬ মেট্রিক টন ব’ন্যার্থ্যদের মধ্যে বিতরন করা হচ্ছে, সরকারি আরও বরাদ্ধ আসছে বলে তিনি নিশ্চিত করেছেন।
সরেজমিনে বুধবার বিকালে কুশিয়ারা তীরবর্তী বিয়ানীবাজার উপজে’লার কুড়াবাজার, শেওলা ও দুবাগ ঘুরে ব’ন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির চিত্র দেখা যায়। বৈরাগী বাজারের মুদি ব্যবসায়ি জানান, গতকাল রাতে হঠাৎ করেই পানিবৃদ্ধিতে তার দোকানের মালামাল পানির নিচে তলিয়ে যায়। একই চিত্র ওই বাজারের কয়েকটি গলিতে।
কুশিয়ারা নদীতীরবর্তী গ্রাম ও বাজারের ব্যবসায়ীরা রয়েছেন চরম আতংকে, পানি যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামী দিনগুলোতে তাদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হতে পারে।
এদিকে, মঙ্গলবার রাতে উপজে’লার শেওলা ইউনিয়নের দীঘলবাগ এলাকার কুশিয়ারা নদীর ডাইক ভেঙ্গে লোকালয়ে প্রবেশ করেছে ব’ন্যার পানি। ফলে ব’ন্যার পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি। পাশাপাশি বাসাবাড়ি, দোকানপাট, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও তলিয়ে যাচ্ছে পানির নিচে।
গত দুইদিন ধরে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যহাত থাকায় বারইগ্রাম-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের কাকরদিয়া, চারখাই ও আলীনগরসহ বিভিন্ন অংশ পানির নিচে ডুবে গেছে। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যান চালক ও সড়ক ব্যবহারকারী জনগনকে।
এই অবস্থার জন্য এলাকাবাসী পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দায়ী করেছেন। ওই রাতে দুবাগ ইউনিয়নের খাড়াভরা-মইয়াখালি এলাকার কুশিয়ারা নদীর ডাইকের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হতে দেখা গেছে। এতে নদী তীরবর্তী ফসলী জমি, বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট ব’ন্যায় কবলিত হওয়ার শংকা দেখা দিয়েছে।
অন্যদিকে, বিয়ানীবাজারে ঘোষিত ২৬ আশ্রয়কেন্দ্রের মধ্যে তিনটিতে ব’ন্যা কবলিত কয়েকটি পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন। তাদেরকে শুকনো খাবারের পাশাপাশি সকল সহযোগীতা অব্যহত রেখেছে প্রশাসন।
বিয়ানীবাজার উপজে’লা নির্বাহি কর্মক’র্তা আশিক নুর ব’ন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনকালে বলেন, উপজে’লার ৫ ইউনিয়নের ব’ন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে, সরকারি ত্রান যা রয়েছে তা ব’ন্যার্থ্যদের মধ্যে বিতরন করা হয়েছে। সরকারি আরও বরাদ্ধ আসছে সেগুলো যাতে সাধারন মানুষ পায় এনিয়ে আম’রা ইউপি চেয়ারম্যানদের সাথে নিয়ে কাজ করছি।