cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মাস খানেক আগেও বেশি দামে তরমুজ বিক্রির কারণে জ’রিমানা গুনতে হয়েছে ব্যবসায়ীদের। এরপরও দাম ছাড়ে তরমুজে গলাকা’টা দাম রাখেন তারা।
অনেকের সাধ্যের মধ্যে না থাকায় কেনাতো দূরে থাক, তরমুজের দ্বারে কাছেও যাননি। সেই তরমুজ এখন সিলেটের ব্যবসায়ীদের গলার কা’টা হয়ে দাঁড়িয়েছে। লাগাতার বৃষ্টিতে ক্রেতাহীন থাকায় তরমুজের দাম নেমেছে তলানীতে।
দোকানে পচে নষ্ট হওয়া তরমুজের ফেলা হচ্ছে নদীতে। শনিবার এমন দৃশ্য দেখা গেছে সিলেট নগরীর সবচেয়ে বৃহৎ ফলের আড়ৎ কদমতলীতে। আড়ৎগুলোতে নষ্ট হতে চলেছে অন্তত কোটি টাকার তরমুজ। তাই ব্যবসায়ীদের মধ্যে তরমুজ দিয়ে দুশ্চিন্তার অন্ত নেই।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গেলো রমজানে এপ্রিলের শেষের দিকেও সিলেটের বাজারে ২০০ টাকার তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছিল ৫৫০ টাকায়। বেশি দামে ফল বিক্রির অ’প’রাধে ৫টি প্রতিষ্ঠানকে জ’রিমানা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। আগে বেশি দামে বিক্রি করায় জ’রিমানার ভ’য় ছিল ব্যবসায়ীদের। এবার দোকানে মজুতকৃত তরমুজ-ই হয়েছে ভোগান্তির কারণ।
তরমুজ ব্যবসায়ীরা জানান, আগে যে তরমুজ ৫০০ টাকা বিক্রি হয়েছে, সেটি এখন দেড়শ’ টাকায়ও নিচ্ছেন না খুচরা ব্যবসায়ীরা। আর গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে তরমুজ পঁচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পচন ধ’রা তরমুজ অন্যটিতে লেগে দাগ ধরছে। যে কারণে পচে যাওয়া তরমুজ নদীতে ফেলে দিচ্ছেন তারা।
কদমতলীর আড়ৎতের ব্যবসায়ী ফুল মিয়া বলেন, দোকানে প্রায় ২৫ লাখ টাকার তরমুজ আ’ট’কে আছে। টানা বর্ষণের কারণে মফস্বল এলাকা থেকে ক্রেতারা না আসায় তরমুজ দোকানে আ’ট’কে পঁচন ধরেছে। তাই ফেলে দেওয়া হচ্ছে।
একইভাবে ব্যবসায়ী মঈন আহমেদ বলেন, গরমে তরমুজের চড়া দাম ছিল। চলছিল ভাল। এ কারণে অন্তত ২০ লাখ টাকার তরমুজ পাইকারি কিনে এনেছিলাম। কিন্তু গত কয়েকদিনের টানা বর্ষণে সব শেষ হয়ে গেছে। সৌজন্যঃ দৈনিকজালালাবাদ