cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
লুইজিয়ানা স্টেটের রাজধানী ব্যাটন রোজের দ্যারেন জেমস তার স্ত্রী’র টেলিফোনে চ’মকে উঠলেন। তাদের ব্যাংক একাউন্টে ৫০ বিলিয়ন ডলার জমা হয়েছে। আর এ কথাটি টেলিফোনে তাকে জানানোর আগে অ’পর প্রান্ত থেকে তার স্ত্রী’ অনুরোধ করেন শক্ত করে চেয়ারে বসার জন্য। প্রথমে দ্যারেন মনে করেছিলেন যে, স্ত্রী’ হয়তো তার সাথে মজা করছেন। কিন্তু পরক্ষণেও তার চোখ অবিশ্বা’স্য ঘটনাটি অবলোকন করে বিস্ময়ে হতবাক হন তিনি। কী’ভাবে সম্ভব। কোত্থেকে এসেছে এত বিপুল পরিমাণের অর্থ? তিনি কী’ স্বপ্নে দেখছেন এসব। এমনি কিংকর্তব্যবিমূঢ় পরিস্থিতির মধ্যেই নিজকে সংযত রেখে দ্যারেন ফোন করলেন ব্যাংক ম্যানেজারকে। জানালেন ৫০ বিলিয়ন ডলারের কথা।
কী’ভাবে এসেছে, কে জমা দিয়েছে-জানতে চাওয়ার পরই ম্যানেজার তাদের ভুল সংশোধন করে নিয়েছেন। দ্যারেন জেমস স্থানীয় গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানানোর সময় আরো উল্লেখ করেছেন, ব্যক্তিগত কোন একাউন্টে এত ডলার জমা হতে পারে সেটি তার বিশ্বা’সেরও বাইরে ছিল। আর এত বিপুল অর্থ কেউ কী’ বেহাত করতে চাইবে? ইত্যাদি। দ্যারেনের কাছে জানার পরই ব্যাংক ম্যানেজার তা সরিয়ে নিলেও জানাতে চাননি কার ভুলে এটি ঘটেছিল।
দ্যারেন উল্লেখ করেছেন, গত শনিবার তিনি তার কন্যার জন্যে ঐ একাউন্টে অর্থ জমা দিতে গিয়ে বিষয়টি অবলোকন করেন তার স্ত্রী’। গত রোববার, সোমবার পর্যন্ত একই অবস্থা থাকলেও মঙ্গলবার পুরো ৫০ বিলিয়ন ডলারই উধাও হয়ে গেছে। দ্যারেন বলেছেন, সত্যিকার অর্থেই যদি সে অর্থ একাউন্টে কেউ দান করতেন তাহলে পরিবার নিয়ে বাকিটা জীবন পরোপকারে নিযু’ক্ত হতেন।
এ ধরনের ভুল ধ’রা পড়লে সাধারণত: একাউন্ট হোল্ডারের বি’রুদ্ধে ত’দন্ত শুরু হয়। একাউন্টটি ফ্রিজ করা হয়। চেষ্টা করা হয় গুরুতর অ’প’রাধে লিপ্ত থাকার ঘটনা উদঘাটনের। দ্যারেন জেমসের বেলায় কিছুই ঘটেনি। ব্যাংকের ভুলের দায় কাস্টমা’রকে দিতে না চাইলেও সত্যিকার অর্থে কার ভুল ছিল সেটি রোববার পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে এ নিয়ে জনমনে কৌতুহলের শেষ নেই। এমনি আরেকটি ঘটনা ঘটেছিল গত ফেব্রুয়ারিতে। লুইজিয়ানারই একজনের একাউন্ডে ১.২ মিলিয়ন ডলার জমা হয়। সেটি ছিল কেলিন স্পাডনির একাউন্ট। সেটি জানার পর ব্যাংক ম্যানেজার ডিপজিট’কারির হদিস উদঘাটনের আগেই কেলিন কৌশলে বেশ কিছু অর্থ অ’পর একাউন্টে ট্র্যান্সফার করেছিলেন। এ নিয়ে মা’মলা চলছে।