cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আ’মেরিকায় গত এক দশকে ম’সজিদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২ জুন প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ২০২০ সালে আ’মেরিকায় দুই হাজার ৭৬৯টি ম’সজিদ থাকার কথা বলা হয়। খবর দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের।
‘আ’মেরিকার মসিজদ ২০২০ : অগ্রগতি ও উন্নতি’ শীর্ষক নতুন এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানা গেছে। আ’মেরিকার দি ইস’লামিক সোসাইটি অব নর্থ আ’মেরিকা (আই’এসএনএ) ও দি ইনস্টিটিউট অব সোস্যাল পলিসি এন্ড আন্ডারস্ট্যান্ডিং (আই’এসপিইউ)-এর যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
নতুন এ প্রতিবেদনে জানা যায়, ‘২০২০ সালের জ’রিপে আ’মেরিকায় ২ হাজার ৭৬৯টি মসিজদ গণনা করা হয়। এদিকে ২০১০ সালের জ’রিপে ম’সজিদের সংখ্যা ছিল দুই হাজার ১০৬টি।
আ’মেরিকার কেন্টাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ইহসান বাগবি বলেন, ‘আ’মেরিকায় ম’সজিদ বৃদ্ধির পেছনে অ’ভিবাসন ও জন্মহারের মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান মু’সলিম জনসংখ্যাকে প্রাথমিক কারণ হিসেবে মনে করা হয়।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, করো’নার আগে এসব ম’সজিদে সাধারণত জুমা’র নামাজে গড়ে ৪১০জন মু’সল্লি উপস্থিত হন। ২০১০ সালে এর পরিমাণ ছিল ৩৫৩ জন। তার মানে আ’মেরিকার শতকরা ৭২ ভাগ ম’সজিদে শতকরা ১০ ভাগ মু’সল্লি বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রতিবেদন থেকে আরো জানা যায়, আ’মেরিকার শতকরা ৯৮ ভাগ ম’সজিদ স্থানীয় অনুদানে পরিচালতি হয়। মূলত অন্যান্য ধ’র্মের তুলনায় মু’সলিম’রা বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে সহায়তায় বেশি এগিয়ে আসেন। এতদসত্ত্বেও আ’মেরিকায় অন্যান্য ধ’র্মের তুলনায় মু’সলিম’দের ধ’র্মীয় স্থাপনা নির্মাণে বৈষম্য অনেক বেশি।
আ’মেরিকার মু’সলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বহু’মুখী চিন্তাধারার মানুষ খুবই বেশি। ফলে একটি ম’সজিদে সমালোচনা তৈরি হলে নতুন ম’সজিদ নির্মাণের চেষ্টা শুরু হয়। এ ধরনের অবস্থা এশিয়ার লোকদের মধ্যে দেখা যায়।
২০১০ সালের এক সমীক্ষায় দেখা যায়, আ’মেরিকার শতকরা ১৭ ভাগ ম’সজিদ বিভিন্ন শহরে অবস্থিত। ২০২০ সালের এ সমীক্ষায় বিভিন্ন বড় বড় শহরের আফ্রিকান ম’সজিদের সংখ্যা ৬ ভাগ কমে যায়। অ’পরদিকে শহরতলি ও গ্রামে নতুন ম’সজিদ বৃদ্ধি পায়।
সূত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট