cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের খাদিমপাড়া ৩১ শয্যা হাসপাতা’লে আইসোলেশনে রয়েছেন করো’না পজেটিভ হওয়া ভা’রতফেরত যুবক। তবে তার শরীরে করো’নার ভা’রতীয় ধরনের অস্তিত্বের বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারেনি স্বাস্থ্য বিভাগ। কয়েকদিন আগে তার নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকার আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছিলো।এর আগে গত ১২ই মে সিলেটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভা’রতফেরত রোগী আসমা বেগমের মৃ’ত্যু হয়েছিলো। করো’না আ’ক্রান্ত অবস্থায় তিনি সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে মা’রা যান। তার মৃ’ত্যুর পর করো’নার ভা’রতীয় ধরন নিয়ে সতর্ক হয়েছিলো সিলেটের স্বাস্থ্য বিভাগ। সতর্কতার অংশ হিসেবে তারা মা’রা যাওয়া আসমা বেগমের সংস্প’র্শে আসা ৬ জন স্বজনের নমুনা পরীক্ষা করে পরীক্ষা করেছিলেন। এর মধ্যে কেবল ওই মহিলার সঙ্গে ভা’রত সফর করা যুবকের শরীরে করো’না পজেটিভ ধ’রা পড়ে। সিলেটের ডেপুটি সিভিল সার্জন জন্মোজয় দত্ত জানিয়েছেন, ভা’রত থেকে আসা মহিলার করো’না পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিলো যশোরে।
আর সিলেটে পজেটিভ হওয়া ভা’রতফেরত যুবকের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিলো সিলেটে। মা’রা যাওয়া মহিলার সংস্প’র্শে আসা মোট ৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়। এর মধ্যে কেবল ভা’রত সফর করা যুবকের করো’না পজেটিভ রিপোর্ট এসেছে। ওই যুবকের শরীরে করো’না ভা’রতীয় ভেরিয়েন্ট রয়েছে কিনা- সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে করো’না পজেটিভ হওয়া যুবককে খাদিমপাড়া হাসপাতা’লে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া, ভা’রতফেরত আরো তিনজনকে একই হাসপাতা’লে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। তারা করো’না আ’ক্রান্ত নন। এদিকে সিলেট বিভাগের তিন দিকে রয়েছে ভা’রতের সীমান্ত এলাকা। ভা’রতের আসাম ও মেঘালয় রাজ্য হচ্ছে সিলেটের সীমান্ত এলাকা।
এই দুই এলাকায়ও এখনো ভা’রতীয় ভেরিয়েন্টের করো’নার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়নি। পাশাপাশি উভ’য় দেশের সীমান্ত এলাকায় যাতায়াত ও ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। সীমান্ত এলাকায়ও করো’না সতর্কতা বাড়ানো হয়েছে। স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মক’র্তারা জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে ভা’রতে যাওয়া অনেক রোগী ও সঙ্গে থাকা স্বজনরা এখন দেশে ফিরছেন। আসা মাত্রই তাদের সরকারিভাবে কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা হচ্ছে। পাশাপাশি তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হচ্ছে। এরপরও স্বাস্থ্য বিভাগের তরফ থেকে সিলেটে করো’নার ভা’রতীয় ভেরিয়েন্ট নিয়ে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
সিলেটের কোভিড ডেডিকে’টেড হাসপাতাল শহীদ শামসুদ্দিন আহম’দ হাসপাতা’লের আরএমও ডা. সুশান্ত কুমা’র মহাপাত্র জানিয়েছেন, তার হাসপাতা’লে ৫৭ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। আইসিইউতে তাদের হাসপাতা’লে সব সময় রোগীদের চাপ থাকে। এখনো সে চাপ রয়েছে। এ কারণে আইসিইউতে থাকা রোগীদের নিয়ে তাদের মূল ল’ড়াই করতে হচ্ছে।=মানবজমিন