cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আ’মেরিকায় করো’নাভাই’রাসের কারণে হঠাৎ করেই মানুষের মৃ’ত্যুহার বেড়ে যাওয়ায় কবর সংকটে পড়েছে কমিউনিটি। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে, অনেকেই কবর রিজার্ভ কিংবা আগেভাগে কিনে রাখতে চাইছেন। তবে চাইলেও সবাই তা পারছেন না। কারণ কবরের সংকট।
জ্যামাইকা মু’সলিম সেন্টার (জেএমসি) ও বাংলাদেশ সোসাইটি কবরের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছে। বাংলাদেশ সোসাইটি নিউজার্সি ও লং আইল্যান্ডে কবরের জায়গা নিতে চেষ্টা চালিয়ে গেলেও জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না।
এদিকে জ্যামাইকা মু’সলিম সেন্টারের হাতে এ মুহূর্তে যে পরিমাণ জায়গা আছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। অনেক মানুষ কবর রিজার্ভ করে রাখার অনুরোধ করেছেন। কিন্তু করো’নার কারণে জরুরি প্রয়োজনের আশ’ঙ্কায় কাউকেই কোনো কবর রিজার্ভ করার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। এদিকে ওয়াশিংটন মেমোরিয়াল কবরস্থান কর্তৃপক্ষ বলছে, এখন কবরের চাহিদা বেশি। তাই বর্তমানে যত কবর আছে, তার ব্যবহার আগে শেষ হোক, এরপর কবর নিতে পারবে।
জ্যামাইকা মু’সলিম সেন্টারের পরিচালনা পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, করো’নার কারণে কবরের চাহিদা বেড়ে গেছে। অনেকেই চাইছেন এক-দুটি কবর কিনে রাখতে। কিন্তু এখন আম’রা সেটি দিতে পারছি না। আগে আম’রা একটি কবর ১৬০০ ডলারে দিতে পারতাম, যা এখন ১৯০০ ডলার। এখানে জেএমসির কোনো লাভ নেই। কেবল যে অর্থ খরচ হয়, সেই অর্থেই কবর রিজার্ভ করা হয়। করো’নার সময়ে অনেক মানুষ বহু জায়গায় ফোন করেও কোনো কবর পায়নি।
বাংলাদেশ সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ মুহম্ম’দ আলী বলেন, আসলে সব পরিবারেই অন্তত একটি কবরের জায়গা রিজার্ভ রাখা দরকার। আমাদের ৪৪০ কবর ছিল, এরমধ্যে প্রায় ৩৫০টি ব্যবহার করা হয়ে গেছে। বর্তমানে ৯০-১০০টির মতো কবর হয়তো আছে। এগুলো শেষ হলে কী’ হবে বুঝতে পারছি না।
তিনি বলেন, করো’নার সময়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা মা’রা গেছেন, তাদের অনেককেই আম’রা কবর দিয়েছি। এর বাইরে বিভিন্ন দেশের মানুষকেও আম’রা কবর দিয়েছি। তাদের ভাষা ও দেশ ভিন্ন হলেও আম’রা চিন্তা করেছি, একজন মু’সলিম হয়ে কবরের জায়গা পাবেন না, সেটা তো হতে পারে না।