cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটেও করোনার ভুয়া সার্টিফিকেট দাতার সন্ধান মিললো। ধরা পড়তে হলো র্যাব-৯ এর ভ্রাম্যমাণ আদালতে। রোববার দুপুরে ওই চিকিৎসককে নিজ বাসা থেকে আটক করে র্যাব। তার নাম ডা. এএইচএম শাহ আলম। তিনি নিজেকে ওসমানীর মেডিকেল অফিসার পরিচয় দিয়ে এক চিকিৎসক খুলে বসেন করোনা সার্টিফিকেটের চেম্বার। আটকের পর তাকে নিয়ে যাওয়া হয় র্যাব-৯ এর সদর দপ্তরে।
জানা গেছে, বিদেশযাত্রীদের জন্য বিভিন্ন দেশ ও এয়ারলাইন্স করোনা নেগেটিভ সার্টিফেকেট বাধ্যতামূলক করায় প্রবাসীদের টার্গেট করে ডা. শাহ আলম সার্টিফিকেট ব্যবসায় মনোযোগী হয়ে ওঠেন । ‘করোনা নেগেটিভ’ সার্টিফিকেট বাবদ বিদেশযাত্রীদের কাছ থেকে চার হাজার টাকা করে আদায় করতেন।
ডা. শাহ আলমের বিরুদ্ধে ৩টি অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ৪ মাসের জেল ও ১ লক্ষ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরো এক মাসের জেল দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
র্যাব-৯ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সামিউল আলম জানান, টাকার বিনিময়ে করোনার ভুয়া সার্টিফিকেট দেয়ার অভিযোগে ডা. আলমকে দুপুরে আটক করে র্যাবের কার্যালয়ে নিয়ে আসি। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলে তিনি সব অপরাধ স্বীকার করেন। পরে তাকে নিয়ে তার চেম্বার মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেডে অভিযান চালানো হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুনন্দা রায় বলেন, ডা. আলমকে ৪ মাসের জেল ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করার পাশাপাশি অনাদায়ে আরো ১ মাসের জেলা দেয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে সব ধরণের প্রমাণ পত্র আমাদের কাছে রয়েছে। ডা. আলম করোনায় আক্রান্ত হয়েও গত ১৪ জুলাই থেকে চেম্বারে রোগী দেখছেন নিয়মিত। পাশাপাশি তিনি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার হিসেবে যে পদ ব্যবহার করতে তা ভুয়া বলেও স্বীকার করেন।
উল্লেখ্য, ডা. এ এইচ এম শাহ আলম নগরীর মধুশহীদ এলাকায় মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেডের নিচতলায় চেম্বার করতেন।