cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর চারদিকে মাস্কের দাম বেড়ে গেছে। চীনে প্রতিদিন কয়েক কোটি মাস্ক তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশে কয়েকটি দোকানে টিস্যু মাস্ক পাঁচ থেকে আট টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সুস্থ থাকতে যা নিয়ে এত কাড়াকাড়ি, তা দিয়ে কি আসলেই নিরাপদ থাকা যায়?
‘খুব ভালো সুবিধা পাওয়ার নজির অল্প,’ জানিয়ে ইংল্যান্ডের সরকারি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ড. জ্যাক ডানিং দ্য ইন্ডিপেনডেন্টকে বলেন, ‘মুখের মাস্ক অবশ্যই সঠিকভাবে পরতে হবে। বারবার পাল্টাতে হবে। ঠিকভাবে খুলতে হবে। না হলে কোনো কাজে আসবে না।’
সার্জিকাল মাস্ক প্রথম দেখা যায় ১৭০০ সালের দিকে। কিন্তু ১৯১৯ সালের আগ পর্যন্ত সেটি সাধারণ মানুষের কাছে দেখা যায়নি। ওই বছর স্পেন থেকে একটি ফ্লু ছড়িয়ে পড়ার পর মাস্কের ব্যবহার শুরু হয়।
বিশেজ্ঞরা বলছেন, মাস্ক ঢিল থাকলে ব্যাকটেরিয়া সহজে নাক অথবা মুখ দিয়ে প্রবেশ করতে পারে। যে করোনাভাইরাস নিয়ে এত কথা হচ্ছে, সেটি আবার চোখ দিয়েও প্রবেশ করে!
সংক্রামক রোগের আন্তর্জাতিক জার্নালে ২০০৮ সালের একটি জরিপে দেখা যায়, ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ ঠিকভাবে মাস্ক ব্যবহার করেন না অথবা করতে জানেন না।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বলা হয়েছে, ভাইরাস থেকে নিরাপদ থাকতে প্রতিদিন বারবার হাত ধুতে হবে। এ জন্য সাবান কিংবা তরল হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার করা যেতে পারে। গরম পানি দিয়ে হাত ধুলেও সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়।
ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের সেন্ট জর্জেসের চিকিৎসক ডেভিড ক্যারিংটন বিবিসিকে বলেন, ‘সাধারণ সার্জিক্যাল মাস্ক বায়ুবাহিত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে যথেষ্ট নয়।’
‘বেশিরভাগ ভাইরাসই বায়ুবাহিত। প্রচলিত মাস্কগুলো এতই ঢিলেঢালা থাকে যে এটা বায়ুকে ফিল্টার করতে পারে না ঠিকঠাক।’
তবে হাঁচি বা কাশি থেকে ভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি কিছুটা কমাতে সাহায্য করতে পারে এই মাস্ক। আর হাত থেকে মুখের সংক্রমণের বিরুদ্ধেও কিছু সুরক্ষা এটা দেয়।
মাস্ক পরার আগে ভালো করে হাত ধুতে হবে। শিশুদের জন্য আলাদা সাইজের পাওয়া যায়। সেটি খেয়াল রাখতে হবে। এমন মাস্ক কিনবেন, যেগুলো মাথার পেছনের দিকে বেঁধে রাখা যায়। তাহলে ঢিল হবে না। নিরাপদ মাস্ক তিনটি লেয়ারের হয়। এর থেকে কম লেয়ারের মাস্ক পরে কোনো লাভ হয় না।