cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কাজ ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ করার টার্গেট নির্ধারিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন।
বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এ নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, মহাসড়কটি দু’চার বছর নয়, আগামী ৫০ বছরের নির্বিঘ্ন যাতায়াতের পরিকল্পনায় বাস্তবায়নে জোর দিচ্ছে সরকার।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সংশ্লিষ্ট এবং এর সুবিধাভোগী এলাকাগুলোর জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে মতবিনিময় সভাটির আয়োজন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বৈঠকে সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলীরা জানান, সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক দুটি সার্ভিস লেনসহ ছয় লেন করা হবে। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যতে এ সড়কটি আট লেনে উন্নীত করতে চাইছেন। এজন্য দুই লেনের জায়গা রাখা হবে। সার্ভিস লেন এমনভাবে করা হবে, যাতে মহাসড়ক আট লেনে উন্নীত হলে এ লেনকে মূল সড়কে যুক্ত করা যায়।
এতে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ছাড়াও সড়ক ও জনপথ বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন। তারা জানান, প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ঢাকা-সিলেট যোগাযোগে দুরত্ব কমবে এবং সময়ও বাঁচবে।
তাদের ধারণা- বিদ্যমান পরিকল্পনায় ৩ ঘন্টায় সিলেটে পৌছাবেন ঢাকা থেকে যাওয়া যাত্রীরা।
উন্মুক্ত আলোচনায় জনপ্রতিনিধিরা তাদের নিজ নিজ এলাকাকে কিভাবে মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত করে এর সুফল পেতে পারেন তা নিয়ে কথা বলেন। ওই মহাসড়ক যে এলাকা দিয়ে যাবে তার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত নয় এমন এলাকার সংসদ সদস্যরা কিভাবে মহাসড়কটির সুবিধা পাওয়া যাবে তা নিয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।
মৌলভীবাজার সদর-রাজনগর আসনের এমপি নেছার আহমদ বলেন, মহাসড়কটি হবিগঞ্জ হয়ে সিলেটে যাবে। এখানে মৌলভীবাজারবাসী সরাসরি এর সুবিধা পাবে না। জেলাবাসীর জন্য পরোক্ষ সুবিধা নিশ্চিত করতে হলে অবশ্যই মিরপুর টু মৌলভীবাজার এবং শেরপুর টু মৌলভীবাজার আঞ্চলিক সড়কটি (যেটি ঢাকা সিলেট বাইপাস সড়ক প্রতিষ্ঠার আগে মূলক সড়ক ছিলো) প্রশস্তকরণ এবং এটিও যাতে চারলেনে উন্নীত করার পরিকল্পনায় যুক্ত করার অনুরোধ জানান।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানের পর সংবাদ ব্রিফিংয়ে এক সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে আয়োজক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, সবাই সবার এলাকার সুবিধা দেখবেন এটাই স্বাভাবিক।
তবে কেউই বৃহত্তর স্বার্থের বিষয়ে ভিন্নমত করেননি। এখানে যে মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, কম সময়ে নিরাপদে গন্তব্য পৌঁছানো। সেই চিন্তা থেকেই মহাসড়ক নির্মাণ হয়। এখানেও তা-ই হবে। মান বজায় রেখে যতটা সম্ভব সমন্বয় করা যায় তাই করবে সরকার।
ঢাকা সিলেট মহাসড়কটি চারলেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প ১৯৯২ সালেই হতো এমনটি দাবি করে মন্ত্রী বলেন, প্রয়াত অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের সমালোচনা করে বলেন, সেই সময়ে ফাণ্ডও পাওয়া গিয়েছিলো। কিন্তু তিনি সক্রিয় না হওয়ায় তা বাস্তবায়ন হয়নি।