![]()

cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla

খলিলুর রহমান, বড়লেখা প্রতিনিধি:
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বড়লেখা উপজেলা বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব প্রকাশ্য রূপ নিচ্ছে। মহান বিজয় দিবসকে ঘিরে একই দিনে পৃথক কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে দলের গ্রুপিং আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
মঙ্গলবার দুপুরে বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী নাসির উদ্দিন আহমেদ মিঠুর নেতৃত্বে উপজেলা ও পৌর বিএনপির ব্যানারে বড়লেখা পৌরশহরে বিজয় র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাফিজ, সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান খসরু, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুস সহিদ খান, সিনিয়র সহসভাপতি নছিব আলী, সাবেক সহসভাপতি আলাল উদ্দিন, সাবেক আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাফিজ ললনসহ উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা।
অপরদিকে বিকেলে মনোনয়ন বঞ্চিত নেতা শরীফুল হক সাজুর নেতৃত্বে পৌর বিএনপির ব্যানারে পৃথক বিজয় র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মুজিবুর রাজা চৌধুরী, পৌর বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম খোকন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সামছুল হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদ, সিনিয়র বিএনপি নেতা সেলিম চৌধুরী, হারুনুর রশীদ, মহিলা দলের সাবেক সভাপতি আমিনা বেগম ডলি, কাতার বিএনপির নেতা আব্বাস উদ্দিন, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল কাদির পলাশ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আব্দুল মালিক, জাসাস নেতা রায়হান মো. মুজিবসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান খসরু বলেন, মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় পর্যন্ত দলে মতভেদ থাকতে পারে। তবে যারা প্রকৃত বিএনপির রাজনীতি করে, তারা কখনো দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করবে না। তিনি অভিযোগ করেন, কিছু সুযোগসন্ধানী ব্যক্তি দলের ভেতরে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। গ্রুপিং নিরসনে কেন্দ্র থেকে দায়িত্ব দেওয়া হলেও এখনো তা পুরোপুরি সফল হয়নি। দ্রুত কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত এলে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে দলের জন্য কাজ করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলের কয়েকজন সিনিয়র ও তরুণ নেতা বলেন, মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থী ও তার অনুসারীদের কারণে দলে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ ছাড়া তা নিরসনের সম্ভাবনা নেই। এই বিভাজনের প্রভাব আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পড়তে পারে বলেও তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেন।