cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
খলিলুর রহমান, বড়লেখা প্রতিনিধি:
বড়লেখা পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারিদের গণছুটির নামে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন হাজার হাজার গ্রাহক। যদিও এই কর্মসূচির শুরুর রাতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় কর্মচারিদের কাজে যোগদানের নির্দেশনা দিয়েছিল। কিন্তু কেউ তোয়াক্কা করেনি সেই নির্দেশনা। বড়লেখা পল্লীবিদ্যুৎ অফিসের ১০১ কর্মচারির মধ্যে ৮৫ জনই বুধবার বিকেল পর্যন্ত গণছুটির নামে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছে। এতে গ্রাহকদের জরুরি সেবা, লাইন মেরামত, মিটার সংযোগ, বিলিংসহ সব কার্যক্রমে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন হাজার হাজার গ্রাহক।
জানা গেছে, বড়লেখা ও জুড়ীর প্রায় ৮০ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সেবা প্রদানের জন্য পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির ডেপুটি জেনারেলের কার্যালয়ের অধীনে বিলিং, লাইনম্যান, মিটার রিডার সেকশনে ১০১ জন কর্মচারি রয়েছে। বিভিন্ন দাবি দাওয়া আদায়ের নামে সারা দেশের কর্মচারিদের মতো এসব কর্মচারিরাও ৮ সেপ্টেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যায়। এতে পল্লীবিদ্যুৎ বিভাগে বন্ধ হয়ে পড়ে গুরুত্বপুর্ণ সেবা সমূহ। চরম ভোগান্তিতে পড়েন হাজার হাজার গ্রাহক। ওই দিন রাতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় গণছুটির নামে কর্মস্থলে অনুপস্থিত কর্মচারিদের কাজে যোগদানের কড়া নির্দেশ দেয়। কিন্তু আন্দোলনরত কর্মচারি এই নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে গণছুটিতে থাকা অব্যাহত রেখেছে।
বুধবার বিকেলে পল্লীবিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, বিলিং সেকশনসহ অন্যান্য বিভাগে নেই কোনো কর্মচারি। জরুরি সেবা নিতে গিয়ে দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভুক্তভোগি গ্রাহকরা ফিরে যাচ্ছেন। ডিজিএম মো. খায়রুল বাকী খান ও এজিএম মো. রুহুল আমিন হাতে গুনা কয়েকজন কর্মচারি দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিকসহ জরুরি সেবা প্রদানের চেষ্ঠা চালাচ্ছেন। এই অফিসের লাইন, বিলিং ও মিটার রিডার সেকশনে ১০১ জন কর্মচারির ৮৫ জনই গণছুটির নামে অনুপস্থিত।
বড়লেখা পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির যোনাল অফিসের এজিএম (টেশনিকেল) মো. রুহুল আমিন বলেন, এখানে লাইনম্যান, বিলিং ও রিডাম্যানসহ বিভিন্ন সেকশনে মোট ১০১ জন কর্মচারি রয়েছে। বুধবার বিকেল পর্যন্ত ৮৫ জন কর্মচারি গণছুটির নামে কাজে অনুপস্থিত। তবে, বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে তিনি ও ডিজিএম সাহেব চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অমান্য করে গণছুটিতে থাকা কর্মচারিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো নির্দেশনা এখনও পাননি।