cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বাৎসরিক ছুটির পাওনা টাকাসহ কয়েক দফা দাবিতে ঢাকার আশুলিয়ার শ্রীপুর এলাকায় নবীনগর-চন্দ্রা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন জেনস প্লাস লিমিটেড নামে একটি তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। এতে ভোগান্তিতে পড়ে সড়কটি দিয়ে চলাচল করা গাড়ি ও সাধারণ মানুষ।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৮টার দিকে শ্রমিকরা সড়কটি অবরোধ করে এই বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে সড়কের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় ৩ ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সদস্যদের আশ্বাসে তারা মহাসড়ক ছেড়ে দেয়।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা জানান, গত দুই মাস ধরে বাৎসরিক ছুটির টাকা ও ৭ জন কর্মকর্তার অপসারণ দাবি জানিয়ে আসছে শ্রমিকরা। কিন্তু কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে টালবাহানা করতে থাকে। পরে বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে কাজ বন্ধ করে দিয়ে কারখানার ভেতরে শান্তিপূর্ণ কর্মবিরতি শুরু করে শ্রমিকরা।
একপর্যায়ে কর্তৃপক্ষ তাদের দাবি মেনে নিয়ে দুই কর্মকর্তাকে অপসারণ করেন এবং শ্রমিকদের দাবিকৃত টাকার মধ্য থেকে নামমাত্র টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দিতে থাকে। বাকি টাকা শনিবার দেবে বলে তাদের আশ্বাস দেয় কর্তৃপক্ষ।
এদিকে আজ শনিবার সকালে শ্রমিকরা এসে কারখানার প্রধান ফটকে বন্ধের নোটিশ দেখতে পায়। পরে এ নিয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে কথা বলতে পারেনি শ্রমিকরা। পরে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকে তারা। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে মহাসড়ক ছেড়ে দেয় শ্রমিকরা।
শিন শিন গ্রুপের জেনস প্লাস লিমিটেড কারখানার এইচ আর অ্যাডমিন মো. জামাল জানান, শ্রমিকদের সকল পাওনা টাকা আইন অনুযায়ী পরিশোধ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে এমনটি হচ্ছে। তবে এখন আর কোনো ঝামেলা নেই, সব মিটে গেছে। কারখানা আজ কেন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে এমন প্রশ্ন করতেই ফোনটি কেটে দেন এই কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. মমিনুল ইসলাম জানান, বাৎসরিক ছুটির টাকাসহ বিভিন্ন দাবি জানিয়ে গত বৃহস্পতিবারও আন্দোলন করে শ্রমিকরা। ওইদিনও এ সমস্যার সমাধান হয়নি। আজ শনিবার সকালে কারখানায় এসে বন্ধের নোটিশ দেখতে পেয়ে আবার শ্রমিকরা রাস্তায় নেমে আসে।