cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
শ্রমিক আন্দোলনে উৎপাদন বন্ধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আজ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে খোলা রয়েছে দেড় শতাধিক পোশাক কারখানা। সকালেই শ্রমিকরা কাজে যোগ দিয়েছেন।
জুলাই-আগস্টে দেশব্যাপী বিক্ষোভ ও কারফিউ, আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ এবং প্রধান প্রধান শিল্পাঞ্চলে সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের কারণে গত তিন মাস ধরে চরমভাবে ব্যাহত হয়েছে পোশাক শিল্পের উৎপাদন। অর্ডার হারিয়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে ব্যাপক তোড়জোড় শুরু করেছেন পোশাক রপ্তানিকারকরা।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে শিল্প পুলিশ। বেশ কিছুদিন ধরে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন কারখানায় নানা দাবিতে শ্রমিকরা বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি পালন করে আসছিলেন। সম্প্রতি মালিকপক্ষ শ্রমিকদের বেশ কিছু দাবি মেনে নেয়ার ঘোষণা দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসতে থাকে।
ব্যবস্থাপকরা জানিয়েছেন, যথাসময়ে পণ্য রপ্তানির চাপ বাড়ছে। তাই উৎপাদন বন্ধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতেই ছুটির দিনেও কারখানা খোলা রাখা হয়েছে। এদিকে গাজীপুর শিল্পাঞ্চলেও খোলা আছে বেশ কিছু কারখানা।
হাজিরা বোনাস বাড়ানোসহ শ্রমিকদের ১৮ দফা দাবি পূরণের যৌথ ঘোষণা পর উৎপাদনে ফিরেছে সিংহভাগ কারখানা। তবে শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, পর্যালোচনায় থাকা ন্যূনতম মজুরি ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণ এবং ১৫ ভাগ ইনক্রিমেন্টের দাবি দ্রুত বাস্তবায়নে গতকাল বৃহস্পতিবার দুটি কারখানায় অসন্তোষ ছিল।
বিজিএমইএয়ের সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেছেন, দেশের সবচেয়ে শ্রমিকঘন শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় এক হাজার ৮৬৩টি কারখানায় কাজ করেন ৯ লাখ ৮০ হাজার শ্রমিক। স্বাভাবিক কারণেই এই শিল্পাঞ্চলের দিকে সবার দৃষ্টি থাকে। দাবি-দাওয়া মেনে নেয়ায় এখন সবাই একযোগে দেশের উন্নয়নে কাজ করবেন।
শ্রমিক আন্দোলনসহ নানা কারণে শিল্পাঞ্চলে আটটি কারখানা এখনও বন্ধ রয়েছে। কাজ নেই মজুরিও নেই ভিত্তিতে এসব কারখানার শ্রমিকরা কোনো বেতন ভাতা পাবেন না। এ ছাড়াও সাধারণ ছুটি ঘোষণায় রয়েছে ৯টি তৈরি পোশাক কারখানা। এই ১৭টি শিল্প কারখানা নিয়ে শিল্পাঞ্চলে বন্ধ রয়েছে ১৮৬টি কারখানা। এসব কারখানার সিংহভাগ দীর্ঘদিন ধরে নানা কারণে বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্প মালিকরা।
শিল্পাঞ্চল ঘিরে রয়েছে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে পুলিশ, আর্মড পুলিশ, শিল্প পুলিশ, র্যাব বিজিবি ও সেনা সদস্যদের তৎপরতা। বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা নিয়ে মাঠে রয়েছেন সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা।