cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় অতিষ্ট সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার বাসিন্দারা। প্রায় প্রতিদিন ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘন্টাই বিদ্যুৎহীন থাকতে হয় উপজেলার বাসিন্দাদের। বিদ্যুৎতের উপর নির্ভরশীলরা ব্যবসায়ীসহ ক্ষতির মুখে পড়েছে সরকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, হাসপাতালসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তাহিরপুর উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে চাহিদার তুলনায় বিদ্যুতের সরবরাহ একবারেই নিচে নেমে এসেছে। উপজেলায় গত ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। ফলে চরম দুর্ভোগ শিকার হচ্ছে দুই লক্ষাধিক মানুষ। এছাড়াও স্কুল, কলেজে লেখা পড়া করা শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা করতে পারছেন না।
তাহিরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বাদাঘাট সাব-স্টেশনের অধীনে ৪৪ হাজারের বেশি গ্রাহক রয়েছে। এর জন্য প্রতিদিন গড়ে ৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু সেখানে সরবরাহ পাওয়া যাচ্ছে ৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ফলে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কমে যাওয়ায় ও লাইন মেরামত জনিত কারণে কিছু দিন ধরে গড়ে ১৮ থেকে ১৯ ঘন্টা পর্যন্ত লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।
তাহিরপুর উপজেলার সদরের ব্যবসায়ী সাদেক আলী জানান, লোডশেডিংয়ে চরম দুর্ভোগের মধ্যে আছি। দিনে কোন রখমে চলতে পারলেও রাতের বেলায় ত ঘুম হারাম হয়েগেছে। বিদ্যুৎ না থাকায় ঘুম শেষ। লোডশেডিং প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে। ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৯-২০ ঘন্টাই বিদ্যুৎ থাকে।
বাদাঘাট বাজারে ওয়েল্ডিং মেশিনের কারীগর আফজাল হোসেন জানান, বিদ্যুৎ না থাকায় সারা দিনেই বসে থাকতে হচ্ছে কোনো ধরনের কাজ করা যাচ্ছে না। চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছি।
তাহিরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এজিএম ইমরান হোসেন জনি বলেন, গরমে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে গেছে। এছাড়াও জাতীয় ভাবে বিদ্যুতের উৎপাদন কমে যাওয়ায় সরবারহ করা হচ্ছে কম। যে কারণে এমন লোডশেডিং দিতে হচ্ছে। তবে বৃষ্টি বাড়লে বা তাপমাত্রা কমে গেলে এমন অবস্থার কিছুটা উন্নতি হবে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।