cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গোয়াইনঘাটের এক যুবতী লন্ডন নেয়ার কথা বলে যুবকের ৬ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করে উল্টো মামলা দিয়ে যুবককে হয়রানী এবং সম্মানহানি করছেন। শনিবার (১জুন) সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবে হয়রানীর শিকার যুবক মোঃ নজরুল ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনে্ এমন অভিযোগ করেন।
তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন,আমি গত ২৭শে মে ২০২৪ ইং এবং ২৯ মে ২০২৪ ইং তারিখে বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা ও প্রিন্ট পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে, আমার তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রী নাসিমা আক্তার আমার বিরুদ্ধ্বে মামলা এবং নানা রকম অভিযোগ করেছেন। আমি নাকি নাসিমা আক্তারকে লন্ডন নেওয়ার কথা বলে ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছি। যা সম্পুণরুপে মিথ্যা বানোয়াট এবং ষড়যন্ত্রমূলক। যার কোনো ডকুমেন্ট নেই। গণমাধ্যমে দেয়া নাসিমা আক্তারের মিথ্যা এই অভিযোগের আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
আমি মনে করি এটা আমার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র । এর মাধ্যমে আমার ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক সম্মান নষ্ট করা হয়েছে।
তিনি বলেন, নাসিমা আক্তার (২৮) পিতাঃ আজিজুর রহমান,সাংঃ পূর্ব দিঘীরপাড়,
ডাকঃ লাফনাউট, থানাঃ গোয়াইনঘাট, জেলাঃ সিলেট-এর সাথে গত ০৫-০৭-২০২৩ ইং তারিখে পারিবারিক একটি অনুষ্ঠানে পরিচয় হয়। পরিচিত হওয়ার কিছুদিন পর সে আমাকে ফোন করে তার সাথে দেখা করতে বলে। আমি গোয়াইনঘাট বাজারে দেখা করি ।
তখন সে আমাকে জানান, সে নাকি কেয়ার ভিসায় লন্ডন যাওয়ার জন্য IELTS করছে। পার্সপোট ও অন্যান্য কাগজ পত্র রেডি করা বাবদ উনার ৬ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। এই টাকা দিলে সে আমাকে বিয়ে করে লন্ডন নিয়ে যাবে।
আমি তার এই প্রস্তাব শুনে বলি আমি বিবাহিত এবং আমার ছেলে মেয়ে আছে । নাসিমা আমার এই কথা শুনে বলে তাতে সমস্যা নেই লন্ডন যাওয়ার পর তুমি আমাকে ছেড়ে চলে যেতে পারবে।
আমি বিষয়টি নাসিমা আক্তারের বাবা-মা কে অবগত করি, উনারা আমার সম্পর্কে জানার পরেও উনার মেয়ে কে আমার সাথে বিয়ে দিতে রাজি হোন। আমি লন্ডন যাবার আশায় ধার-কর্জ করে তার বাবা মার সামনে নগদ ৬ লক্ষ প্রদান করি ।
তারপর ০৮-০৯-২০২৩ ইং মুসলিম বিবাহ বিধিমালা অনুযায়ী উনার সাথে আমাদের বিবাহ হয়। বিবাহ হওয়ার পর সে তার বাবার বাড়িতে থেকে IELTS কোর্স করবে বলে আমাকে জানায়। কিছুদিন পরে আমি তাকে ফোন করে বলি তার IELTS কোর্স কবে শেষ হবে, কবে আমরা লন্ডন যাবো আমাকে জানাও।
আমার এই কথার শুনে নাসিমা আমাকে জানান তার IELTS শেষ পর্যায়ে এবং আরো ১০ লক্ষ টাকার প্রয়োজন । এই ১০ লক্ষ টাকা সে আমাকে দিতে বলে। এই টাকা দিলে লন্ডনের সব কাগজ-পত্র চলে আসবে এবং আমাকে নিয়ে লন্ডন চলে যাবে। আমি তাকে বলি IELTS লন্ডনের কাগজ-পত্র আমাকে দেখানোর জন্য, তখন সে আমাকে কোন কিছু দেখাতে পারে নাই। এতে আমার সন্দেহ জাগে।
তখন আমি তাকে ১০ লক্ষ টাকা দিতে অস্বীকার করি । আমি এক পর্যায়ে জানতে পারিলাম সে IELTS করছেনা সব কিছু ভুয়া । আমার ৬ লক্ষ টাকা নিয়ে সে তার বাবার বাড়ীতে দালান-কোঠা নির্মাণ বাবদ খরচ করেছে। এবং আরো জানতে পারিলাম যে, নাসিমা ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স কোম্পানীতে চাকরি করে। আর চাকরি সুবাদে সে অন্য একজনের সাথে পরকীয়া প্রেমে লিপ্ত । এই সব কথা আমি জানার পরে গত ৫-০৫-২৪ ইং তারিখে উকিল এর মাধ্যমে নাসিমা আক্তার কে ডিভোর্স লেটার পাঠাই।
আমার এই ডিভোর্স লেটার পাওয়ার পর নাসিমা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্র করতে শুরু করে। আমি এই মিথ্যা বানোয়াট মামলা ও পত্রিকায় প্রকাশিত খবর প্রতি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এবং বাধ্য হয়ে আমি নাসিমা আক্তারের বিরুদ্ধে মাননীয় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর মানহানির মামলা দায়ের করেছি । আমি সুষ্ঠ ও ন্যায় বিচার প্রার্থনা করছি সেই সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সর্ব মহলের সহযোগিতা কামনা করছি।