cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
নানা নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে আজ বন্ধ হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রম বাজার। এর আগে দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইসমাইল নাসুসান সংবাদ সম্মেলন করে বলেছিলেন ৩১ মে বিদেশি কর্মী মালয়েশিয়া প্রবেশের শেষ সময়। এরপর আর মেয়াদ বাড়ানো হবে না। এমনকি মালয়েশিয়ার শিল্পপতিদের অনুরোধের পরও আগের সিদ্ধান্ত বহাল রাখার কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সম্প্রতি ঢাকায় কূটনীতি বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ডিক্যাবের এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার বলেন, ৩১ মে বিদেশি কর্মী মালয়েশিয়া প্রবেশের শেষ সময়সীমা।
এ নিয়ম শুধু বাংলাদেশ নয়, বরং ১৫টি সোর্স কান্ট্রির জন্য প্রযোজ্য। তবে মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ বলছে ভিন্ন কথা। দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ তাদের ওয়েবসাইটে একটি নোটিশ প্রকাশ করেছে। সেখানে লেখা আছে, ৩১ মে মালয়েশিয়া ভিসা অ্যাপ্লিকেশন হ্যান্ডলিং এজেন্সি পরিষেবাটি বন্ধ করা হবে।
সেখানে কয়েকটি দেশের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তাতে ভারত, পাকিস্তান, হংকং, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার নাম উল্লেখ থাকলেও বাংলাদেশের নাম নেই।
এদিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সপ্তাহের শেষ দিনে কয়েক হাজার কলিংয়ের ই-ভিসা ইস্যু করেছে মালয়েশিয়া। প্রত্যেক ই-ভিসার ওপর লেখা আছে ইস্যুর তারিখ থেকে তিন মাসের মধ্যে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে হবে। সে কারণে প্রশ্ন উঠছে, ভিসা ইস্যুর একদিন পরই যদি সে দেশে প্রবেশের সময় শেষ হয় তবে অল্প সময়ে নতুন করে কেন এত ভিসা ইস্যু করা হলো? ভিসায় প্রবেশের সময়সীমা তিন মাসইবা কেন উল্লেখ করল?
এর আগে ২০১৮ সালে দেশটির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ দুর্নীতির অভিযোগ এনে শ্রমবাজার বন্ধ করেছিলেন। সেসময় পাইপলাইনে থাকা প্রায় ৭০ হাজার বাংলাদেশি কর্মীর স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। ৭ বছর পরে আবারও বাংলাদেশের ৩২ হাজার কর্মীর স্বপ্নভঙ্গ হতে যাচ্ছে।
অন্যদিকে, বাংলাদেশের এজেন্সির মালিকরা কর্মী প্রেরণের সময়সীমা দুই মাস বাড়ানোর আবেদন করেছে মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগের কাছে। স্থানীয় গণমাধ্যম মালয়েশিয়াকিনি.কম এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে।