cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
লেবাননে ফিলিস্তিনি শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় অন্তত ছয়জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ফিলিস্তিনের ফাতাহ আন্দোলনের একজন কমান্ডারও রয়েছেন।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ফাতাহ আন্দোলন এবং প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামপন্থি দলগুলোর মধ্যে সংঘর্ষে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে।
সোমবার (৩১ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ফাতাহ আন্দোলন এবং প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য ইসলামপন্থি দলগুলোর মধ্যে আইন আল-হিলওয়েহ ক্যাম্পে সংঘর্ষ শুরু হয়। নিহত ছয়জনের মধ্যে একজন ফাতাহ কমান্ডার রয়েছেন বলে ফাতাহ আন্দোলন নিশ্চিত করেছে।
জাতিসংঘ বলছে, ১৯৪৮ সালে স্থাপিত অস্থিতিশীল আইন আল-হিলওয়েহ শিবিরটি লেবাননের বৃহত্তম এবং এখানে ৬৩ হাজারেরও বেশি নিবন্ধিত শরণার্থী রয়েছে। তবে ধারণা করা হয়, এখানে প্রকৃত জনসংখ্যা আরও বেশি।
বিবিসি বলছে, দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সিডনের কাছে অবস্থিত এই শরণার্থী শিবিরটি লেবাননের নিরাপত্তা বাহিনীর এখতিয়ারের বাইরে রয়েছে। এখানকার নিরাপত্তা বজায় রাখার দায়িত্ব রয়েছে শিবিরের মধ্যকার প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর ওপরই। কিন্তু সেখানে দলগত বিরোধ খুবই সাধারণ বিষয়।
গত শনিবার ইসলামপন্থি আল-শাবাব আল-মুসলিম গোষ্ঠীর একজন সদস্য নিহত হলে সহিংসতা শুরু হয় বলে ক্যাম্পের অভ্যন্তরের একটি সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি। এতে গ্রুপের নেতাসহ আরও ছয়জন আহত হন।
পরে এই উত্তেজনা ও সহিংসতা রোববার সারাদিনই চলতে থাকে এবং ফাতাহ কমান্ডার আশরাফ আল-আরমাউচি ও তার চার সহযোগী নিহত হন।
এক বিবৃতিতে লেবাননের ফিলিস্তিনি শিবিরগুলোর ‘নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা’ ক্ষুণ্ন করার লক্ষ্যে ‘জঘন্য ও কাপুরুষোচিত অপরাধ কার্যক্রমের’ নিন্দা করেছে ফাতাহ।
এদিকে সহিংসতার সময় ছয়জন নিহতের পাশাপাশি লেবাননের বেশ কয়েকজন সেনাও আহত হয়েছেন বলে লেবাননের সেনাবাহিনী জানিয়েছে।
ইউএন এজেন্সি ফর প্যালেস্টিনিয়ান রিফ্যুজিস ইন লেবানন (ইউএনআরডব্লিউএ)-এর পরিচালক ডরোথি ক্রাউস বলেছেন, শিবিরে সংস্থার সমস্ত কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
তিনি ‘সকল পক্ষকে বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং জাতিসংঘ প্রাঙ্গণের আইনকে সম্মান করার’ আহ্বান জানান।