cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া গত সপ্তাহে বাংলাদেশ সফর করেছেন। তার সঙ্গে ছিলেন অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু। তাদের ঢাকা সফর নিয়ে মঙ্গলবার ব্রিফ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য একসঙ্গে কাজ করছে ওয়াশিংটন ও ঢাকা।
তবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার ক্ষেত্রে নাগরিক সমাজ, মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিক ও শ্রম অধিকারকর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে বলেও জানানো হয়। একইসঙ্গে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জবাবদিহিতার ওপরও গুরুত্বারোপ করা হয়।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
এ সময় এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, সুষ্ঠু নির্বাচন, মানবাধিকার, জবাবদিহিতা নিশ্চিত এসবই আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। তবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ সংক্রান্ত এক প্রশ্ন শুনতে না পাওয়ায় তার জবাব দেননি ম্যাথিউ মিলার।
ওই সাংবাদিক তার কাছে জানতে চান, আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া ও অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু তাদের সফরের সময় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় দুটি বড় রাজনৈতিক সমাবেশ প্রত্যক্ষ করেছেন। এ সময়ে কোনো ইস্যু দেখা যায়নি। তারা বাংলাদেশ ত্যাগ করার পরই ইস্যু সামনে এসেছে।
ওই সাংবাদিক আরও বলেন, আমরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করি। আমার একজন সহকর্মী বলছিলেন, নিউ ইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে একটি ঘটনা ঘটেছে। সে বিষয়ে আপনি কথা বলেছেন। এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আহ্বান জানিয়েছেন আপনি।
তিনি আরও জানতে চান, বর্তমান পরিস্থিতিকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের এই পোডিয়াম থেকে অতি সম্প্রতি আপনারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এরপর যেসব ঘটনা ঘটছে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার বর্তমান সম্পর্ককে তার প্রেক্ষিতে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন আপনি?
এ প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আপনি যে পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন তার প্রতি সম্মান রেখে প্রথমেই আমি বলব, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। এ বিষয়ে প্রকৃতপক্ষে আমি প্রায়দিনই এই ব্রিফিং রুম থেকে কথা বলি। যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র কর্মকর্তারা নিয়মিত বাংলাদেশ সফর করছেন। এতেই এই মূল্যায়ন শেয়ার করছি আমরা।
উপরে উল্লেখিত বক্তব্য উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, সম্পর্কের বিষয়ে আপনার প্রশ্নের জবাবে বলবো- এসব কারণে বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমরা সরাসরি যোগাযোগ রাখছি। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের দুই দেশের জন্য এসব বিষয় শেয়ার করা উচিত। তাই আমরা এই পোডিয়াম থেকে কথা বলি।
Leave a Reply