cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পশ্চিমাদের রাজনীতি, নিরাপত্তা ও অর্থনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গড়ে ওঠা জোটের শীর্ষ সম্মেলনে সভাপত্বিত করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সম্মেলনে আরও ভার্চুয়ালি মিলিত হয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফসহ মধ্য এশিয়ার আরও চার দেশের নেতা।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গেলো মাসে রাশিয়ার ভাড়াটে আধাসামরিক বাহিনী ওয়াগনার গ্রুপের বিদ্রোহের পর এই প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিয়েছে পুতিন। তিনি মঙ্গলবার সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে কার্যত চীন, ভারত, পাকিস্তান এবং মধ্য এশিয়ার চারটি দেশের নেতাদের সাথে যোগ দিয়েছেন।
ভারত এবার শীর্ষ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি রাষ্ট্রীয় সফরে ব্যাপক আপ্যায়নের ঠিক দুই সপ্তাহ পরে পুতিন ও জিনপিংকে নিয়ে বৈঠক বসলেন মোদি।
এসসিও সম্মেলনে আঞ্চলিক নিরাপত্তা, অর্থনীতি, খাদ্য নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তন এবং আফগানিস্তান নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিবিসি বলছে, এসসিও সম্মেলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, এটি পুতিনের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করছে। ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মগুলোতে পুতিনের আমন্ত্রণ ও ভাষণ দেয়ার বিষয়টি উঠে আসছে।
রাশিয়া ও চীন এবং মধ্য এশিয়ার চারটি দেশ কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তান নিজেদের অঞ্চলে পশ্চিমাদের প্রভাব সীমিত করার পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে ২০০১ সালে এসসিও গঠন করে। ভারত ও পাকিস্তান ২০১৭ সালে এই গ্রুপে যোগ দেয়।
সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে সদস্য দেশগুলোর রাজনীতি, অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সুসংহত করা। জনসংখ্যা ও ভৌগলিক আয়তনের বিচারে এটিই পৃথিবীর সবথেকে বড় জোট। সারা দুনিয়ার ৪০ শতাংশ মানুষ এই জোটের অংশ।
পুতিন যে এখনও গুরুত্বপূর্ণ এবং কমান্ডে আছেন – এসসিও সম্মেলনের মাধ্যমে বিশ্বকে এই বার্তাও দিতে চাচ্ছেন পুতিন। সম্মেলনে ইউক্রেন নিয়ে পশ্চিমাদের সতর্কও করতে পারেন তিনি।
আর এই মূহুর্তে এসসিও সম্মেলনে সভাপতিত্ব করার বিষয়টা দিল্লির কাছে খুব একটা সুস্বাদু নাও হতে পারে বলে বিবিসির প্রতিবেদন উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বছরটি ভারতের জন্য একটি বড় কূটনৈতিক বছর। কারণ, আগামী সেপ্টেম্বরে জি-২০ জোটভুক্ত নেতাদের একটি শীর্ষ সম্মেলনও আয়োজন করবে ভারত। এই দুটি ফোরামের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন অগ্রাধিকার এবং ভূ-রাজনৈতিক জোট। এগুলোর সমন্বয় করা দিল্লির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রীয় সফরে মোদির জন্য লাল গালিচা বিছিয়ে দেয়ার ঠিক কয়েকদিন পরে এসসিও শীর্ষ সম্মেলনও হচ্ছে। মোদি ওয়াশিংটনের সাথে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। আবার যৌথ বিবৃতিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধ এবং ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের পরোক্ষ উল্লেখও করা হয়েছে।
Leave a Reply