cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বুন্ডেসলিগায় শেষ দিনে নাটকের পর নাটক। জার্মানির সফলতম দল হিসেবে বায়ার্ন শিরোপা জিতল টানা ১১ বার। যদিও এবার শিরোপা জয়ের ভাগ্য বায়ার্নের হাতে ছিল না। শেষ দিনে ট্রফি পেতে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের জিততেই হত। বায়ার্নেরও জয় দরকার ছিল। কোলনকে ২-১ হারিয়ে বায়ার্ন নিজেদের কাজ করতে পারলেও, মাইন্সের বিরুদ্ধে ২-২ ড্র করে ডর্টমুন্ড নিজেরাই ট্রফি উপহার দিল বায়ার্নকে।
লিগের শেষ ম্যাচে মাঠে নামার আগে দুদলের মধ্যে পয়েন্ট ব্যবধান ছিল ৩। ডর্টমুন্ড হার এড়াতে পারলে চ্যাম্পিয়ন হতো, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ম্যাচ পরাজয়ের পাশাপাশি শিরোপাও হাতছাড়া করে তারা। গোলপার্থক্যে ডর্টমুন্ডকে টেক্কা দিল বায়ার্ন।
শনিবার (২৭ মে) জার্মানির ঘরোয়া লিগের সব খেলা শুরু হয়েছিল একই সময়ে। এদিন ম্যাচের অষ্টম মিনিটে বায়ার্নকে এগিয়ে দেন কিংসলে কোমান। অন্য ম্যাচে ২৪ মিনিটের মধ্যে দুই গোল খেয়ে যায় বরুশিয়া। ১-০ তে পিছিয়ে থাকা অবস্থায় পেনাল্টি মিস করেন দলটির ফরোয়ার্ড সেবাস্টিয়ান হলার। ৬৯তম মিনিটে ডর্টমুন্ডের হয়ে গোল করেন রাফায়েল গেরেইরো। ৮১তম মিনিটে বায়ার্নকে বিরুদ্ধে সফল স্পট কিকে সমতা ফেরান দেয়ান ইয়োবিচ।
ম্যাচ ১-১ সমতায় শেষ হলে হেরেও চ্যাম্পিয়ন হতে পারত ডর্টমুন্ড। ৮৫তম মিনিটে বদলি হিসেবে নামেন বায়ার্নের জামাল মুসিয়ালা। ২০ বছর বয়সী মুসিয়ালা মাঠে নামার চার মিনিট পর গুরুত্বপূর্ণ গোলটি করেন বায়ার্নের হয়ে। এই গোলটিই শেষ পর্যন্ত পার্থক্য গড়ে দেয়। বলা যায় এই গোলেই শিরোপা জয় নিশ্চিত হয় বায়ার্নের।
অন্যদিকে, মাইন্সের বিপক্ষে যোগ করা সময়ের ষষ্ঠ মিনিটে সমতা ফেরান বরুশিয়ার ডিফেন্ডার নিকলাস সুলে। এরপর গোল করার সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে না পারাতে ড্র হয় মাইনজ বনাম ডর্টমুন্ডের ম্যাচ। অন্য মাঠে বায়ার্ন মিউনিখ তাদের ম্যাচ জিতে গিয়ে গোল পার্থক্যে শিরোপা জয় নিশ্চিত করে।
৩৪ ম্যাচে ৭১ পয়েন্ট নিয়ে জার্মান লিগে এক নম্বর দল বায়ার্ন। তাদের গোলপার্থক্য ৫৪। ৩৪ ম্যাচে সমান পয়েন্টে থাকা ডর্টমুন্ডের গোলপার্থক্য ৩৯। ট্রফির পার্থক্য গড়ে দিল এটাই। ২০১২ সালে ডর্টমুন্ড জার্মান লিগ জিতেছিল জুরগেন ক্লপের কোচিংয়ে। তারপর থেকে প্রতি বার বায়ার্ন এই ট্রফি পেয়েছে। ডর্টমুন্ড রানার্স-আপ হয়েছে ৭ বার। তবে এ বারের মতো লড়াই আগে হয়নি।
Leave a Reply