সর্বশেষ আপডেট : ৭ ঘন্টা আগে
বুধবার, ৭ জুন ২০২৩ খ্রীষ্টাব্দ | ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ |

DAILYSYLHET
Fapperman.com DoEscorts

ইতালিতে ভয়াবহ বন্যা; গৃহহীন ৩৬ হাজারেরও বেশি মানুষ

ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::

ইতালির উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যায় ৩৬ হাজারেরও বেশি লোক তাদের বাড়িঘর ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। আঞ্চলিক কর্মকর্তারা বলেছেন, ক্রমবর্ধমান বন্যা আরও অনেক ঘরবাড়ি গ্রাস করেছে। গত সপ্তাহে প্রবল বর্ষণে ১৪ জন মারা গেছে। শনিবার এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।

দেশটিতে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার প্রভাব পড়েছে রাজধানী রোমেও। টাইবার নদীর পানি বিপৎসীমা স্পর্শ করায় সেখানে পর্যটকদের আনাগোনা সাময়িক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া ভাসমান খাবারের রেস্তোরাঁও বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ অবস্থা আগামী কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় এমিলা রোমাগনা অঞ্চলে গত ৩৬ ঘণ্টায় ছয় মাসের সমান বৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানের বন্যাকে গত এক শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বলে বর্ণনা করা হয়েছে। বন্যার কারণে ৩০৫টি ভূমিধস এবং পাঁচ শ’টিরও বেশি সড়ক বন্ধ হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া, ৩৬ হাজারেরও বেশি মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।

বিদ্যুৎ পুনরুদ্ধারের কাজে সংশ্লিষ্ট একটি হেলিকপ্টার শনিবার লুগোর কাছে বিধ্বস্ত হয়। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, হেলিকপ্টারে থাকা চারজনের মধ্যে একজন আহত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত শহরগুলোর ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, গাড়িগুলো বন্যার পানিতে ডুবে গেছে। বাড়িগুলো প্লাবিত হয়েছে। কিছু বাসিন্দা পানির রাস্তায় সাইকেল চালাচ্ছেন।

এসব সড়ক মেরামতে কয়েক মাস কিংবা বছরও লেগে যেতে পারে বলে বলোগনার মেয়র মাত্তিও লিপোর উল্লেখ করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নোটিশ : ডেইলি সিলেটে প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, আলোকচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা বেআইনি -সম্পাদক

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত

২০১১-২০১৭

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: মকিস মনসুর আহমদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: খন্দকার আব্দুর রহিম, নির্বাহী সম্পাদক: মারুফ হাসান
অফিস: ৯/আই, ব্লু ওয়াটার শপিং সিটি, ৯ম তলা, জিন্দাবাজার, সিলেট।
ফোন: ০৮২১-৭২৬৫২৭, মোবাইল: ০১৭১৭৬৮১২১৪
ই-মেইল: dailysylhet@gmail.com

Developed by: