cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সাতটি শিল্পোন্নত দেশের জি-সেভেন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাপানে। সদস্য দেশ না হলেও জাপান সরকারের আমন্ত্রণে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এখন টোকিওতে অবস্থান করছেন। একইভাবে সেখানে আছেন যুদ্ধরত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও। এ অবস্থায় সফরসূচিতে না থাকলেও সম্মেলন স্থলে দেখা হয়ে গেছে দুই শীর্ষ নেতার।
শনিবার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে নরেন্দ্র মোদি ও জেলেনস্কির সাক্ষাতের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এটাই তাদের প্রথম সাক্ষাৎ।
জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রী মোদী জানান, ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যকার সংঘাত একমাত্র আলোচনা এবং কূটনৈতিক উপায়েই সমাধান করা সম্ভব। এক্ষেত্রে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যে কোনো প্রচেষ্টার জন্য প্রস্তুত রয়েছে ভারত।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাপান, ফ্রান্স, ইতালি ও জার্মানিকে নিয়ে গঠিত জি-সেভেন জোটের অন্যান্য নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন জেলেনস্কি। ‘দখলদার’ রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্ভাব্য পাল্টা আক্রমণ চালানোর জন্য এসব দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের কাছে আরও অস্ত্র সহায়তা চাইবেন তিনি।
এদিকে ইউক্রেনকে অত্যাধুনিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দেয়ার ক্ষেত্রে পশ্চিমা মিত্রদের অনুমোদনের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক জ্যাক সুলিভান বলেছেন, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন শুক্রবার জি-৭ নেতাদের বিষয়টি জানিয়েছেন। সুলিভান বলেন, এ যুদ্ধবিমান পরিচালনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভের পাইলটদের প্রশিক্ষণ দেবে। এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি।
এর আগে জি-সেভেন জোটের দেশগুলো রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। রাশিয়ার ‘ওয়ার মেশিন’, লাভজনক হীরা বাণিজ্য ও ইউক্রেনে পরিচালিত সামরিক অভিযানের সঙ্গে যুক্ত বেশ কয়েকটি সংস্থা এ সংস্থার নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে। শুক্রবার জাপানে জোটের সম্মেলনে এসব নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্রদেশগুলো রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এখন পর্যন্ত রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, বিভিন্ন আর্থিক খাত, ব্যবসায়ীসহ হাজারো ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ওয়াশিংটন।
Leave a Reply