cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আইপিএলে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের সাক্ষী থাকল লখনউয়ের একানা স্টেডিয়াম। মুখোমুখি হয়েছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ও লখনউ সুপার জায়ান্টস। দুই দলের কাছেই প্লে-অফে যাওয়ার জন্য ২ পয়েন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কিন্তু শেষ ওভারে ১১ রানের থ্রিলারে মহসিন খানের দুরন্ত বোলিংয়ে ৫ রানে ম্যাচ জিতল লখনউ সুপার জায়ান্টস। ৫ রানে ম্যাচ জিতে প্লে-অফে খেলা কার্যত নিশ্চিত করে ফেলল লখনউ।
আপাতত ১৩ ম্যাচে লখনউয়ের সংগ্রহ ১৫ পয়েন্ট। নিজেদের শেষ ম্যাচে কেকেআরের বিরুদ্ধে না জিতলেও প্লে-অফে চলে যেতে পারেন ক্রুণাল পাণ্ডিয়ারা। অন্যদিকে, এই হার মুম্বাইয়ের জন্য বড় ধাক্কা। প্লে-অফে যেতে হলে শেষ ম্যাচে জিততেই হবে তাদের।
মঙ্গলবার (১৬ মে) টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে এদিন নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৭৭ রান তোলে লখনউ। বিপরীতে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭২ রানের বেশি এগোতে পারেনি।
এদিন, ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত হয় মুম্বাইয়ের। ওপেনিং জুটিতেই ৯০ রান তুলে দেয় পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা। ৯০ রানের মাথায় রোহিত শর্মা আউট হওয়ার আগে পর্যন্ত মনে হচ্ছিল পিচ যতই স্লো হোক, মুম্বাই অনায়াসেই লক্ষ্যে পৌঁছে যাবে। কিন্তু রোহিতের (২৫ বলে ৩৭) উইকেটের পরই খেলা ঘুরতে থাকে। দু’ওভারে বাদেই ফিরে যান ফর্মে থাকা ঈশান কিষান (৩৯ বলে ৫৯)।
ঈশানের উইকেটের পরই মুম্বাইয়ের উপর চাপ বাড়িয়ে দেন লখনউ স্পিনাররা। যার ফল মেলে হাতেনাতে। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা সূর্য ফিরে যান মাত্র ৭ রান করে। এরপরই ব্যাকফুটে চলে যায় মুম্বাই। সেই চাপ আর কাটিয়ে উঠতে পারেননি মুম্বাই ব্যাটাররা। যদিও টিম ডেভিড দুর্দান্ত ইনিংস খেলে মুম্বাইকে ম্যাচে ফেরালেও, শেষ ওভারে মাত্র ১১ রান তুলতে পারলেন না মুম্বাই ব্যাটাররা। অনবদ্য বোলিং করে গ্রিন এবং ডেভিডকে মাত্র ৫ রানে বেঁধে ফেলল মহসিন খান।
এর আগে, টস জিতে লখনউকে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিল মুম্বাই। ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রান তোলে লখনউ সুপার জায়ান্টস। চারটি চার ও আটটি ছয়ের সাহায্যে ৪৭ বলে ৮৯ রান করে অপরাজিত থাকেন মার্কাস স্টইনিস। ৪২ বলে ৪৯ রান করার পর চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক ক্রুণাল পাণ্ডিয়া।
এই ম্যাচ হারার ফলে রোহিত শর্মাদের কাছে শেষ ম্যাচ ডু অর ডাই হয়ে গেল। ১৩ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট রয়েছে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের। তবে নেট রান রেট মাইনাস (-) ০.১২৮। শেষ ম্যাচে হারলে ১৪ পয়েন্ট প্লে-অফে যাওয়ার ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত নাও হতে পারে। কলকাতা নাইট রাইডার্সের নেট রান রেট মাইনাস (-) ০.২৫৬। শেষ ম্যাচ জিতলে পয়েন্ট হবে ১২ ম্যাচে ১৪। পাঞ্জাব যদি শেষ দুটি ম্যাচে জেতে তাহলে তাদের পয়েন্ট হবে ১৬। একটিতে জিতলে পয়েন্ট হবে ১৪। পাঞ্জাবের নেট রান মাইনাস (-) ০.২৬৮। ফলে লখনউয়ের জয় কলকাতাকে সবচেয়ে ক্ষতির মুখে ফেলে দিল।
Leave a Reply