cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
চট্টগ্রামে বাসা-বাড়িতে স্বাভাবিক হয়েছে গ্যাস সরবরাহ। এতে স্বস্তি ফিরে এসেছে জনমনে। তবে এখনও বন্ধ রয়েছে সিএনজি ফিলিং স্টেশনসহ কল-কারখানা।
সোমবার রাতের মধ্যে গ্যাস সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক হবে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (কেজিডিসিএল)।
জানা যায়, কেজিডিসিএল’র অধীন এলাকায় গ্যাসের দৈনিক চাহিদা প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট। তবে গতকাল সরবরাহ করা হয় মাত্র ৬২ দশমিক ৯ মিলিয়ন ঘনফুট। ফলে চট্টগ্রামজুড়ে গ্যাসের জন্য হাহাকার তৈরি হয়। রাউজান, শিকলবাহা, বাড়বকুণ্ড এলাকায় অবস্থিত গ্যাসচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় কাফকো এবং সিইউএফএল’র কার্যক্রমও।
সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েন কেজিডিসিএল’র অধীন আবাসিকের প্রায় ৬ লাখ গ্রাহক। বাসা-বাড়িতে গ্যাস না থাকায় রান্না হয়নি অনেকের বাসায়। কেউ কেউ এলপিজি সিলিন্ডারসহ বিকল্প ব্যবস্থায় রান্না করলেও সেখানে গুণতে হয়েছে বাড়তি টাকা। হোটেলে ভিড় করেও খাবার না পেয়ে অনেকে বিস্কুট, পাউরুটি, কেকসহ শুকনো খাবার কিনে খেয়েছেন।
আগ্রাবাদ এলাকার বাসিন্দা ফরহাদ বলেন, লাইনে গ্যাস পেয়েছি, তবে চাপ কম ছিল। সময় বাড়ার সঙ্গে চাপ বেড়েছে। গত দুই দিন রেস্টুরেন্ট থেকে কিনে খাবার খেতে হয়েছে। গ্যাস না থাকায় গতকাল রাইস কুকার কিনেছি।
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানীর গণসংযোগ কর্মকর্তা কুতুব উদ্দীন বলেন, গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। খুব দ্রুত গ্যাসের প্রেশারও বাড়বে।
তিনি আরও বলেন, পুরো চট্টগ্রাম এখন এলএনজি গ্যাসের ওপর নির্ভরশীল। আমরা দৈনিক ৩শ এমএমসিএফটি গ্যাস পেয়ে থাকি। যার পুরোটাই পেয়ে থাকি মহেশখালীর এলএনজি টার্মিনাল থেকে।
এদিকে, এখনও গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলোতে। যে কারণে সড়কে গ্যাসচালিত যানবাহন নেই। তেলচালিত যেসব গাড়ি চলছে সেগুলোতে বাড়তি ভাড়া আদায় করার অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। যানবাহন কম থাকায় সড়কের প্রতিটি মোড়ে অতিরিক্ত যাত্রী দেখা গেছে। যেসব গণপরিবহন চলাচল করছে সেগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ রয়েছে।
উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে ১২ মে রাত ১১টা থেকে মহেষখালীর এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করা হয়। এর ফলে চট্টগ্রামে বাসাবাড়ি, সার কারখানা, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও শিল্প প্রতিষ্ঠানে গ্যস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। শনিবার থেকে চরম দুর্ভোগে পড়েন নগরবাসী। রান্নার চুলা জ্বলেনি দুইদিন ধরে। সিএনজি রিফুয়েলিং স্টেশনে গ্যাস না থাকায় অটোরিকশা, প্রাইভেট কারসহ সিএনজিচালিত যানবাহন রাস্তায় কমে যায় এবং গাড়ি ভাড়া বেড়ে যায়।
Leave a Reply