cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে কক্সবাজারে দুই হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এ সময় আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১০ হাজার ঘরবাড়ি।
রোববার সন্ধ্যায় এই তথ্য জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান।
তিনি বলেন, মোখার তাণ্ডব সন্ধ্যা ৭টার পর পুরোদমে শিথিল হয়ে যাবে। সিগন্যাল কমে এলে আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা আড়াই লাখ মানুষ ঘরে ফিরতে পারবেন।
রোববার বিকেল ৩টার দিকে সেন্টমার্টিন উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মোখা। বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা আবহাওয়া অফিসের প্রধান আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান বলেন, ‘বিকাল ৩টার দিকে সেন্টমার্টিন ও টেকনাফ উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড়টি। এতে সেসব এলাকার ঘরবাড়ি, গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটিসহ বিভিন্ন অবকাঠামো ভেঙে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্র বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করে মিয়ানমারের দিকে যাচ্ছে। ঝড়ের ব্যাস বড় হওয়ায় পুরোপুরি অতিক্রম করতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় লাগবে। বাংলাদেশের উপকূলে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০-৫৫ কিলোমিটার। যা ক্ষতি হয়েছে, এর চেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা নেই। ঘূর্ণিঝড় নিয়ে আমাদের যে বড় বিপদের শঙ্কা ছিল, এখন তা আর নেই।
এরও আগে ভোরে কক্সবাজার ও উত্তর মিয়ানমারের উপকূল অতিক্রম শুরু করে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। সকাল ৯টায় যার কেন্দ্র ছিল কক্সবাজার বন্দর থেকে ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে।
সেসময় ৭৪ কিলোমিটারের ভেতরে বাতাসের একটানা সর্বাধিক গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার। দমকা বা ঝড়ো হাওয়ার আকারে যা ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছিল।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুট বেশি উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হওয়ার কথা ছিল। তবে সকালে ভাটা থাকায় তা সেরকম প্রবল হয়নি।
কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। তবে চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগে ভারী (৪৪-৮৮ মিলিমিটার) থেকে অতি ভারী (২৮৯ মিলিমিটার) বর্ষণ হতে পারে।
অতি ভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ী অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
Leave a Reply