cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ তুরস্কে রোববার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। গত ২০ বছরের বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। এতদিন অনেকটা একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন এরদোয়ান। তবে দেশটিতে অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনই নির্ধারণ করে দেবে এরদোয়ানের ভাগ্য ।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এবারের নির্বাাচনে তার প্রতিদ্বন্দ্বী কেমাল কিলিচদারোগলুও একজন সুনিপুণ রাজনৈতিক খেলোয়াড়। নির্বাচনে হেরে গেলে এরদোয়ানের দোর্দণ্ড প্রতাপের শাসনের অবসান ঘটবে। এক শতাব্দী আগে মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক আধুনিক তুরস্ক প্রতিষ্ঠার পর এরদোয়ানই হলেন দেশটির সবচাইতে প্রভাবশালী নেতা বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কে এরদোয়ানের বিরুদ্ধে ছয়টি দল একতাবদ্ধ হয়েছে। দলগুলো এরদোয়ানের বিরুদ্ধে একক প্রার্থী হিসেবে বিরোধী নেতা কেমাল কিলিচদারুগলুকে দাঁড় করিয়েছেন। শুক্রবার আঙ্কারায় বিশাল সংখ্যক সমর্থকের সামনে হাজির হন কেমাল কিলিচদারুগলু। তিনি সেখানে শান্তি ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন।
এ বছর প্রেসিডেন্ট প্রার্থী রয়েছেন চারজন। একেপি প্রধান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান, সিএইচপি প্রধান কামাল কিলিচদারওউলু, ২০১৮ নির্বাচনে সিএইচপি’র প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ও বর্তমানে হোমল্যান্ড পার্টির প্রধান মুহারেম ইঞ্জে। এ ছাড়া গুড পার্টি থেকে বেরিয়ে যাওয়া সিনান ওয়ান। তবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে এরদোয়ান এবং কিলিচদারওউলুর সঙ্গে বলেই সাধারণ মানুষ মনে করেন। প্রচার প্রচারণাও এই দুই প্রার্থীর বেশি লক্ষ্য করা যায়।
ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটির নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে গভীর অনিশ্চয়তা, উদ্বেগ, জল্পনা-কল্পনা ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। সাড়ে ৮ কোটি জন সংখ্যার দেশটির তরুণ প্রজন্মসহ অনেকে দেশটিতে পরিবর্তন কামনা করছেন বলে জানা গেছে।
দেশটিতে অর্থনৈতিক সংকট চলছে। ব্যাপক মুদ্রাস্ফীতি, তু্র্কি মুদ্রা লিরার দরপতন এবং জীবনযাত্রার মানের দ্রুত অবনতির বিষয় আরো জটিল হয়েছে গত ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ ভূমিকম্প। যাতে অধলক্ষাধিক মানুষ নিহত এবং লাখ লাখ গৃহহীন হয়।
জনমত জরিপে কিলিকদাররোগলু এগিয়ে থাকলেও আনাতোলীয় অঞ্চলের প্রাণকেন্দ্রে বসবাসকারী শ্রমজীবী মানুষের মাঝে এরদোগান অত্যন্ত জনপ্রিয়। গত তিন দশক ধরে যারা এরদোগানের উত্থানকে প্রত্যক্ষ করেছেন তারা বলছেন যে, সামান্য ব্যবধানে জয় বা অতি অল্প ব্যবধানে পরাজয়ের জন্য তিনি রাষ্ট্রীয় সম্পদকে ব্যবহার করতে পারেন।
তারা বলেন, ব্যবধান খুব কম হলে তিনি তাকে চ্যালেঞ্জ করতে পারেন কিন্তু তা যদি বেশি হয় তাহলে তার সে সুযোগ থাকবে না। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাংবাদিক কাদরি গুরসেল বলেন, এরদোগান তার সমগ্র রাজনৈতিক জীবনে এবারই সবচাইতে দূর্বল অবস্থানে রয়েছেন।
Leave a Reply