cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খান আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নাটকীয়ভাবে গ্রেপ্তার করা হলেও পরে জামিন পেয়েছেন। যদিও তাকে গ্রেপ্তারের পর উত্তাল হয়ে ওঠে পুরো পাকিস্তান। চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার জের ধরে যেকোনো মুহূর্তে সামরিক শাসন জারি হতে পারে বলে যে গুঞ্জন চলছে তা প্রত্যাখ্যান করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী।
শুক্রবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী জিও নিউজকে বলেছেন, আমি খুব স্পষ্টভাবে বলতে চাই যে, জেনারেল অসীম মুনির এবং সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব গণতন্ত্রকে সমর্থন করে এবং তা অব্যাহত থাকবে। সামরিক আইন জারি করার বিষয়টি প্রশ্নের বাইরে। সুতরাং সেনা বাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণের কোনো প্রশ্নই উঠতে পারে না। এসব একেবারেই অবান্তর কথাবার্তা।
বর্তমানে যে ভয়াবহ রাজনৈতিক সংকটে পড়েছে পাকিস্তান, তার সূত্রপাত ২০২২ সালের ১০ এপ্রিল থেকে। ওই দিনই পার্লামেন্টের বিরোধী দলীয় আইনপ্রণেতাদের অনাস্থা ভোটে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে হন সফল ক্রিকেটার থেকে রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া ইমরান খান, যিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে সামরিক বাহিনীর আশীর্বাদ নিয়েই দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। ক্ষমতা হারানোর পরপরই আগাম নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন ইমরান।
অন্যদিকে, ইমরান খান ও তার রাজনৈতিক দল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের (পিটিআই) আন্দোলন প্রতিহত করতে ইমরান খান ও পিটিআইয়ের কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের করতে থাকে পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএলএন) শীর্ষ নেতা শেহবাজ শরীফের নেতৃত্বাধীন সরকার।
গত ২ বছরে পিটিআই ও সরকারের মধ্যকার বৈরিতা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে বর্তমানে দেশটির অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে প্রায় অচলাবস্থা শুরু হয়েছে। এই অবস্থাকে আরও ঘনীভূত করে তুলেছে পাকিস্তানে চলমান তীব্র অর্থনৈতিক সংকট।
Leave a Reply