cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
উত্তর কলকাতার শ্যামপুকুরের বাড়িতে শেষবারের মতো এলেন কথাসাহিত্যিক সমরেশ মজুমদার। মঙ্গলবার সকাল সোয়া আটটা নাগাদ তার মরদেহ শ্যামপুকুরে আনা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, এ বামপন্থী লেখক চাইতেন না যে, মৃত্যুর পর তাকে নিয়ে কোনো প্রকার আনুষ্ঠানিকতা হোক। সে কারণেই বাড়িতে মরদেহ রাখা হয়েছে। শেষবারের মতো সেখানেই তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন এলাকাবাসী।
সোমবার (৮ মে) সমরেশ মজুমদারের মেয়ে দোয়েল মজুমদার জানিয়েছিলেন, এ কথাসাহিত্যিকের শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে কলকাতার নিমতলা মহাশ্মশানে। রবীন্দ্র সদনে তার মৃতদেহ থাকবে না। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত কলকাতার ৬৪-বি, শ্যামপুকুর স্ট্রিটের বাড়িতেই মরদেহ শায়িত থাকবে।
এর আগে সোমবার স্থানীয় সময় বিকাল ৫টা ৪৫ মিনিটে কলকাতায় একটি হাসপাতালে ৮১ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
আনন্দবাজার পত্রিকা জানিয়েছে, সমরেশ মজুমদারের শ্বাসনালীতে গভীর সংক্রমণ ছিল। গত এক যুগ ধরেই ক্রনিক অবস্ট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজের (সিওপিডি) সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি।
সমরেশ মজুমদারের জন্ম ১৯৪২ সালের ১০ মার্চ পশ্চিমবঙ্গের গয়ের কাটায়। তার শৈশব কেটেছে ডুয়ার্সের চা বাগানে। স্কুলজীবন কেটেছে জলপাইগুড়িতে। ষাটের দশকের শুরুর দিকে কলকাতায় এসে স্কটিশ চার্চ কলেজে স্নাতক এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর করেন তিনি। সমরেশ মজুমদারের লেখালেখির শুরু গ্রুপ থিয়েটার ও নাটক লেখার মধ্য দিয়ে।
তার প্রথম গল্প প্রকাশিত হয় ১৯৬৫ সালে। শহর কেন্দ্রিক জীবনের আলেখ্য বারবার উঠে এসেছে সমরেশ মজুমদারের লেখায়। যে কারণে তাকে আপাদমস্তক ‘আরবান’ লেখক বলে অনেক সময় বর্ণনা করা হয়েছে। ‘কালবেলা’ উপন্যাসের জন্য ১৯৮৪ সালে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার পান সমরেশ মজুমদার। এ ছাড়া আনন্দ পুরস্কার, বিএফজেএ (বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্ট অ্যাসোসিযয়েশন অ্যাওয়ার্ড) পুরস্কারসহ আরও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। ২০১৮ সালে সমরেশ মজুমদারকে ‘বঙ্গবিভূষণ’ সম্মানে ভূষিত করে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার।
সমরেশ মজুমদারের উপন্যাসের বিষয়, গল্প ও গঠনশৈলী ছিল গতানুগতিক ধারার বাইরে। সহজেই তিনি দুই বাংলার পাঠকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তার মৃত্যুতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শোক জানিয়েছেন।
Leave a Reply