cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্পোর্টস ডেস্ক ::
পায়ের গোড়ালিতে চোট ছিল। তবে সেটা গুরুতর নয়। তবুও শঙ্কা ছিল, ম্যাচ থেকে না আবার ফসকে যান! শঙ্কার মেঘ দূর করে তিনি খেলতে নামেন। খেলার শুরু থেকেই দাপট দেখান সুরভী আকন্দ প্রীতি। নিজের ফুটবল শৈলীতে আদায় করে নেন গোল। তার সৌরভ ছড়ানো গোলে সিঙ্গাপুরের জিলান বাসার স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ৩-০ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ। যে জয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপের বাছাইয়ের পরের ধাপে উঠল গোলাম রব্বানী ছোটনের শিষ্যরা।
ম্যাচের প্রথমার্ধে বাংলাদেশ ১-০ গোলে এগিয়ে আছে। ২২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে বাংলাদেশকে লীড এনে দেন সুরভী আকন্দ প্রীতি। প্রীতির দুই গোলই আসে পেনাল্টি থেকে। গোল দুটি করেছেন ২১ ও ৫৫ মিনিটে। অপর গোলটি ৬২ মিনিটে সুলতানা আক্তারের।
শুরু থেকে সিঙ্গাপুরের রক্ষণে চাপ দিতে থাকে বাংলাদেশ। কিন্তু পূজা-প্রীতিদের ছোটাছুটি ছিল মূলত বক্সের আশ-পাশে। মাঝেমধ্যে সিঙ্গাপুরও চেষ্টা করছিল উপরে উঠে খেলতে, কিন্তু তা ছিল না ভীতি ছড়ানোর মতো। চাপ ধরে রাখার ফল ২২তম মিনিটে পেয়ে যায় বাংলাদেশ। পেনাল্টি থেকে দলকে এগিয়ে নেন প্রীতি। তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষেও স্পট কিক থেকে লক্ষ্যভেদ করেছিলেন এই ফরোয়ার্ড।
সিঙ্গাপুরের রক্ষণে চাপ ধরে রেখে কাঙিক্ষত গোল তুলে নিল বাংলাদেশ। এগিয়ে থাকার স্বস্তি নিয়ে বিরতিতে গেল গোলাম রব্বানী ছোটনের দল। বিরতির আগে ব্যবধান দ্বিগুণের দুটি ভালো সুযোগ তৈরি করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সিঙ্গাপুর গোলরক্ষক বরাবর মেরে দুটি সুযোগ নষ্ট করে মেয়েরা।
দ্বিতীয়ার্ধের ষষ্ঠ মিনিটে স্পট কিক থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করে নেয় বাংলাদেশ। এবার নিখুঁত নিচু শটে লক্ষ্যভেদ করেন প্রীতি। বক্সে বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে এই ফরোয়ার্ডকে গোলরক্ষক ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজিয়েছিলেন রেফারি। ৬২তম মিনিটে সুলতানা আক্তার জালের দেখা পেলে বাছাইয়ের প্রথম ধাপ পেরুনোর পথটা বাংলাদেশের জন্য মসৃণ হয়ে যায় আরও।
প্রথম ম্যাচেও প্রবাসী বাংলাদেশি সমর্থকরা জালান বেসার স্টেডিয়ামে এসেছিলেন মেয়েদের অনুপ্রেরণা জোগাতে। সিঙ্গাপুর ম্যাচেও গ্যালারি ছিল লাল-সবুজ জার্সিধারীদের দখলে। ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ স্লোগানে গ্যালারি মাতিয়ে রাখেন তারা। মেয়েদের মতো তারাও দারুণ জয়ের তৃপ্তি নিয়েই মাঠ ছেড়েছেন।
দুই দলই গোল উৎসব সেরেছিল তুর্কমেনিস্তানের জালে। তবে সিঙ্গাপুর গোল দিয়েছিল একটি বেশি। তাই গ্রুপ সেরা হতে এ ম্যাচে জয় ছাড়া বিকল্প কোনো পথ খোলা ছিল না বাংলাদেশের সামনে। লক্ষ্যপূরণের মিশনে নেমে মেয়েরা মেলল উপভোগ্য ফুটবলের পসরা।
বাছাইয়ের প্রথমপর্বের আট গ্রুপের আট সেরা দলকে নিয়ে হবে দ্বিতীয়পর্ব। যেখানে আট দল দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে লড়বে চূড়ান্তপর্বে জায়গা পেতে। দ্বিতীয়পর্বের বাছাই হবে ১৬ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর।
Leave a Reply