cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কখনও কারও বন্ধু হতে পারে না বলে মন্তব্য করে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ইরাকের মাটিতে কোনো মার্কিন সেনাকে থাকতে দেয়া উচিত নয়। শনিবার ইরাকের প্রেসিডেন্ট আব্দুল লতিফ রশিদের সাথে সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
আল জাজিরার খবর অনুসারে, গত বছরের অক্টোবরে আব্দুল লতিফ রশিদ ইরাকের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো ইরানে সফর করছেন। শনিবার তেহরানে তিনি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এছাড়া তিনি ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং ইরানের সংসদ স্পিকারের সঙ্গেও বৈঠেক করেন।
ইরাকের প্রেসিডেন্ট আব্দুল লতিফ রশিদকে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র কখনও কারও বন্ধু হতে পারে না। একজন মার্কিন সেনার ইরাকে উপস্থিতিও গ্রহণযোগ্য নয়।
এ সময় তিনি ইরাকের প্রেসিডেন্টকে বলেন, আমরা ‘ভয়ঙ্কর শত্রু’ থেকে এখন পরস্পরের অন্তরঙ্গ বন্ধু হতে চাই। ইরাক-ইরানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চাই।
আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি প্রতিবেশী দেশ ইরাক থেকে আমেরিকানদের বহিষ্কারের আলাপের পাশাপাশি ইরানের কাছে ইরাকের উন্নয়ন গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন। গত মাসে দুই দেশ দ্বিপাক্ষিক নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক চুক্তি করে। খামেনি এই চুক্তির পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন আহ্বান করেন।
২০১৪ সালে সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস) ইরাকে প্রভাব বিস্তার করলে তাদের দমনে ইরাকি সামরিক বাহিনীকে সহায়তা ও প্রশিক্ষণ দিতে পাঠানো আড়াই হাজার মার্কিন সেনা বর্তমানে ইরাকে অবস্থান করছে।
ইরাকে ‘গণবিধ্বংসী’ অস্ত্র আছে— এমন অভিযোগ নিয়ে ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র মিত্রদের নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে হামলা করে। দখলদার বাহিনী দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকে ক্ষমতাচ্যুত করার পাশাপাশি সেখানে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়।
২০১১ সালে মার্কিন সেনাদের ইরাক থেকে প্রত্যাহার করা হয়। এর ৩ বছর পর আইএসকে প্রতিরোধে আবার মার্কিন সেনারা ইরাকে ফিরে আসে।
গণমাধ্যমের খবর অনুসারে, ইরাকের প্রেসিডেন্ট আব্দুল লতিফ রশিদ বলেন, তার দেশ ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর উদ্যোগ নিবে এবং দুই দেশের মত-পার্থক্যের সমাধান চায়।
Leave a Reply