cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
লিওনেল মেসির বার্সেলোনায় ফেরার গুঞ্জন চলছে। জুনে পিএসজির সঙ্গে চুক্তি শেষ আর্জেন্টাইন তারকার। এরপর ফ্রি এজেন্টে ক্লাব পরিবর্তন করতে পারবেন তিনি। প্যারিসের ক্লাবটিতে চুক্তি নবায়নের প্রস্তাব থাকলেও মেসি তাতে সাড়া দিচ্ছেন না।
ওদিকে মেসিকে ক্যাম্প ন্যুতে ফেরাতে যে আর্থিক সক্ষমতা দরকার কাতালান ক্লাবটির তা নেই। এর আগে সংবাদ মাধ্যম দাবি করেছিল, মেসিকে দুই বছরের চুক্তির প্রস্তাব দেবে বার্সা। বছরে সব মিলিয়ে ২৫ মিলিয়ন ইউরো বেতনের প্রস্তাব দেয়া হবে।
কিন্তু মেসি পিএসজিতে মৌসুমে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ইউরো বেতন পান। ২৫ মিলিয়ন ইউরো বেতনে তাকে পাওয়া কঠিন হবে। কম বেতনে মেসিকে বার্সেলোনায় ফেরাতে হলেও বার্সার সব মিলিয়ে অন্তত ১৫০-২০০ মিলিয়ন ইউরোর বাজেট নিয়ে মাঠে নামতে হবে। লা লিগা সভাপতি হাভিয়ের তেবাজও তেমনটাই বলেছেন।
বার্সা সেজন্য ফান্ড তৈরির চেষ্টা করছে। সংবাদ মাধ্যম এএস দাবি করেছে, মেসিকে ঘরে ফেরাতে কাতালান ক্লাবটি মেসি জাদুঘর গড়ার কথা ভাবছে। ক্যাম্প ন্যুর ঠিক বিপরীতে অবস্থিত বার্সার একাডেমি লা মাসিয়া। সেখানেই কিংবদন্তি বার্সা ফুটবলারের নামে জাদুঘর তৈরি করতে চায় ক্লাবটি।
পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বার্সা কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি ‘টেলিফোনিকা’-এর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। ওই জাদুঘর গড়ে তোলা সম্ভব হলে বছর জুড়ে পর্যটক আকর্ষণ করা সম্ভব হবে এবং বার্সার আয় বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। অবশ্য বার্সা জাদুঘর থেকে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা উল্লেখ করা হয়নি। মেসিকে ফেরাতে বার্সা অন্যান্য বিজ্ঞাপন স্বত্ব পাওয়ার চেষ্টাও করছে। বার্সার হাতে সময় আছে দুই মাসের মতো। ধারণা করা হচ্ছে হাজার হাজার পর্যটক এবং ভক্তদের আকৃষ্ট করবে মেসি যাদুঘর। যা আর্জেন্টাইন অধিনায়ককে স্বাক্ষর করানোর জন্য একটি ধারাবাহিক আয়ের উৎস হবে। যদিও ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো ও কিলিয়ান এমবাপের পর ফুটবল বিশ্বে বর্তমানে তৃতীয় সর্বোচ্চ বেতন পান মেসি। তবে বার্সায় যোগ দিলে বড় অঙ্কের ছাড় দিবেন তিনি। তা হতে পারে তিন চতুর্থাংশ পর্যন্ত। কিন্তু তারপরও যে পরিমাণ বেতন দিতে হবে তাকে তা কার্যত কঠিনই ক্লাবটির জন্য।
মেসি দল ছাড়ার পর খেলোয়াড় কেনার জন্য সম্প্রচারষত্বের পাশাপাশি ক্লাবের নানা ধরণের সম্পদ বিক্রি করেছিল বার্সেলোনা। কিন্তু গত দুই মৌসুমে ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় ভরাডুবির ফলে সে সংকট থেকে বের হতে পারেনি ক্লাবটি।
Leave a Reply