cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ঈদুল ফিতরের দ্বিতীয় দিনেও বিনোদনের স্থান হিসেবে জাতীয় চিড়িয়াখানাকে বেছে নিয়েছেন নগরবাসী। রাজধানীর অন্যতম এই বিনোদন কেন্দ্রে দ্বিতীয় দিনেও দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।
রোববার দুপুর গড়াতেই অসংখ্য মানুষের ভিড়ে জমে ওঠে চিড়িয়াখানায়। দেশের নানা প্রান্ত থেকে এসেছেন অগণিত দর্শনার্থী। অধিকাংশই এসেছেন পরিবারসহ, আবার কেউ এসেছেন বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তথ্য মতে, ঈদের দিন চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থীর পরিমাণ ছিল প্রায় এক লাখ। দ্বিতীয় দিনে সে সংখ্যা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশাবাদ তাদের।
সাভার থেকে চিড়িয়াখানায় বেড়াতে আসা একটি পরিবারের কর্তা জামাল উদ্দিন বলেন, ব্যস্ততা থাকায় ঈদের দিন আসতে পারিনি। তাই আজ চলে এলাম। এখানে এসে খুবই ভালো লাগছে। সবাই মিলে আনন্দ সহকারে ঘুরছি।
গাজীপুর থেকে পরিবারসহ আসা নাইম আহমেদ বলেন, ঈদের ছুটিতে পরিবার নিয়ে আরামে ঘোরাঘুরি করা যায়, তাই আজ চিড়িয়াখানায় আসা। অনেক কিছুই দেখলাম, ভালো লাগল।
মগবাজার থেকে আসা দর্শনার্থী মোস্তফা বলেন, ঈদের দিন অনেক ভিড় হবে ভেবে আসিনি। কিন্তু আজ এসে ভিড় দেখছি। তবে চিড়িয়াখানায় প্রবেশ করতে বা ঘোরাঘুরিতে কোনো ভোগান্তির শিকার হতে হয়নি।
এদিকে চিড়িয়াখানায় এসে সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাচ্ছে শিশুরা। বইয়ের পাতায় দেখা পশু-পাখিকে বাস্তবে দেখতে পেরে উচ্ছ্বসিত তারা।
জানা গেছে, চিড়িয়াখানায় ১৩টি বাঘ, ৭টি সিংহ, ৫টি হাতি ও ৭টি জিরাফ আছে। এছাড়া জেব্রা আটটি, জলহস্তী ১৩টি, ক্যাঙ্গারু দুটি, ভাল্লুক চারটি, হায়েনা তিনটি ও গণ্ডারের সংখ্যা একটি। এসব প্রাণীর মধ্যে বাঘ-সিংহের খাঁচার সামনেই শিশু দর্শনার্থীর ভিড় বেশি।
এছাড়া চিড়িয়াখানার সঙ্গেই রয়েছে শিশুপার্ক। সেখানেও ছিল শিশুদের সরব সমাগম। বিভিন্ন রাইডে চড়তে দেখা গেছে তাদের।
অন্যবারের তুলনায় এবারের ঈদে চিড়িয়াখানায় জোরদার নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ লক্ষ্যণীয়। অযাচিত কোনো হকার বা ভিক্ষুকের ভোগান্তি নেই। এছাড়া দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় কাজ করছে থানা পুলিশের পাশাপাশি ট্যুরিস্ট পুলিশও।
Leave a Reply