cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বিশ্বকাপ জিতে নানাভাবে ফরাসিদের খোঁচা মারেন এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষকের আচরণে সায় দেননি অধিনায়ক লিওনেল মেসি। অবশ্য নিষেধও করেননি। উয়েফা প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্দার সেফেরিন বলেন, মেসির উচিত ছিল মার্টিনেজকে থামানো।
বিশ্বকাপ ফাইনালে অরলিয়েন চুয়ামেনি যখন পেনাল্টি মিস করেন, তখন বিশেষ ভনিতায় নাচতে শুরু করেন এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে গোপনাঙ্গে গোল্ডেন গ্লাভস ঠেকিয়ে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করেন তিনি। জয় উদ্যাপনে ড্রেসিংরুমে হঠাৎ সবাইকে থামিয়ে দেন এমিলিয়ানো। এরপর বলেন, ‘এমবাপ্পের জন্য এক মিনিট নীরবতা, যে মরে গেছে।’ এখানেই শেষ নয়, বুয়েন্স আয়ার্সে ট্রফি প্যারেডে এমবাপ্পের ‘বেবি ডল’ নিয়ে হাস্যরস করেন এমি মার্টিনেজ।
‘মেসিয়ানিকো’ নামক এক বইয়ে আলেক্সান্দার সেফেরিন বলেন, ‘মেসির উচিত ছিল তাকে কিছু বলা। তাকে থামতে বলা উচিত ছিল মেসির। কিছুটা সম্মান দেখানোর জন্য বলা উচিত ছিল। মেসিকে সারা বছর এমবাপ্পের সঙ্গেই খেলতে হয়।’
সেফেরিন বলেন, ‘পেনাল্টিতে তার আচরণ দেখতে আপনি অনেক কিছু বুঝবেন।
আমি বুঝতে পারি না, কেন সে এমবাপ্পেকে নিয়ে মজা করবে। পুতুল নিয়ে যা করেছে, এসব মোটেই খেলোয়াড়সুলভ আচরণে পড়ে না। আমি একেবারেই পছন্দ করতে পারিনি। বিশ্বকাপ জেতার পর উচিত কিছুটা উদারতা দেখানো। আপনি গোলরকক্ষক হিসেবে নিখুঁত হতে পারেন, কিন্তু মানুষ হিসেবে নন।’
এমিলিয়ানো মার্টিনেজের আচরণ নিয়ে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এএফএ) কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছিল ফ্রান্স ফুটবল ফেডারেশন (এফএফএফ)। ফিফা তদন্তেও নেমেছিল এই বিষয়ে।
Leave a Reply